সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তাহলে কার কথা সত্য— রাশিয়া না যুক্তরাষ্ট্রের?

প্রকাশিত : ০৫:২৭ অপরাহ্ণ, ৩ মার্চ ২০২৩ শুক্রবার ১৫৬ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

সাবেক এক মার্কিন মেরিন সেনার বিষয় নিয়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করেছে। মস্কোর পক্ষ থেকে ওয়াশিংটনের দাবিকে পুরোপুরি মিথ্যা বলে অভিহিত করা হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কার কথা সত্য?

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র দাবি করেছেন, রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন রাশিয়ায় আটক যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের বিষয়টি উত্থাপনই করেননি। যা মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আগের মন্তব্যের সরাসরি বিপরীত।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকের ফাঁকে দেখা করেন রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পরে বৃহস্পতিবার ব্লিঙ্কেন বলেছেন, তিনি তার রুশ প্রতিপক্ষ সের্গেই ল্যাভরভকে পল হুইলানের (সাবেক মার্কিন মেরিন সেনা) আটকের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পাশাপাশি তাকে মুক্তি দেওয়ার জন্য একটি প্রস্তাব দিয়েছেন।

কিন্তু শুক্রবার রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা দাবি করেছেন যে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ রকম কোনো প্রসঙ্গই তোলেননি।

তিনি বলেন, স্টেট ডিপার্টমেন্ট যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ব্লিঙ্কেন সম্পর্কে যা বলেছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা। মার্কিন প্রশাসনের এমন আচরণ অবিশ্বাস্য।

প্রসঙ্গত, পল হুইলান একজন সাবেক মার্কিন মেরিন সেনা। যিনি ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে মস্কোতে গ্রেফতার হন। তার বিরুদ্ধে গোয়েন্দা অভিযানে জড়িত থাকার অভিযোগ করেছে মস্কো। ২০২০ সালের জুনে তাকে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে রাশিয়ার আদালত। মার্কিন কর্মকর্তারা একে অন্যায্য হিসেবে নিন্দা জানিয়েছেন।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT