রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করাচিতে ‘করোনায়’ মৃত্যু নিয়ে মুখ খুলল পাকিস্তানের স্বাস্থ্য বিভাগ

প্রকাশিত : ০৫:৩১ অপরাহ্ণ, ২৪ মে ২০২৫ শনিবার ৫৫ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

পাকিস্তানের করাচিতে কোভিড-১৯-এ চারজনের মৃত্যুর গুজব উড়িয়ে দিয়েছে সিন্ধু স্বাস্থ্য বিভাগ। শনিবার (২৪ মে) পাকিস্তানি গণমাধ্যম এআরওয়াই নিউজকে দেওয়া বিবৃতিতে এই তথ্য জানায় বিভাগটি।

স্বাস্থ্য বিভাগের মুখপাত্র জানান, যেসব চারজনের মৃত্যুর খবর ছড়িয়েছে, তারা প্রত্যেকেই ৬০ বছরের বেশি বয়সী এবং পূর্ব থেকেই নানা স্বাস্থ্য জটিলতায় ভুগছিলেন। তাদের মৃত্যু করোনাভাইরাসজনিত নয় বলেও জানানো হয়। মৃত ব্যক্তিরা করাচির একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

মুখপাত্র আরও বলেন, এই ধরনের মৃত্যুকে কোভিডজনিত হিসেবে উপস্থাপন করা অপ্রয়োজনীয় আতঙ্ক তৈরি করতে পারে। জনগণ ও গণমাধ্যমকে এই বিষয়ে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

এর আগে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, করাচির তীব্র গ্রীষ্মকালে (তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি) কোভিড সংক্রমণ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় চারজন মারা গেছেন।

আগা খান ইউনিভার্সিটি হসপিটালের সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. সৈয়দ ফয়সাল মাহমুদ জানান, গত ২-৩ সপ্তাহে হাসপাতালে কোভিড রোগীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

তিনি বলেন, এই সময়টায় এমন সংক্রমণ অপ্রত্যাশিত, কারণ সাধারণত ঠান্ডা আবহাওয়ায়, যখন মানুষ ঘরের ভেতরে বেশি থাকে ও আর্দ্রতা কম থাকে, তখনই কোভিড দ্রুত ছড়ায়।

এ বছর জানুয়ারিতেও করাচিতে হঠাৎ ঠাণ্ডা-কাশির উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের মধ্যে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশের দেহে করোনাভাইরাস ধরা পড়ে বলে খবর এসেছিল।

তবে সে সময় সিন্ধুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. আজরা পেছুহো জানিয়েছিলেন, করাচিতে করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়েছে—এমন খবর সঠিক নয়।

তিনি বলেন, করোনাভাইরাস এখন আর ছড়াচ্ছে না। বিশ্বব্যাপী এটি প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT