সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মাস্কের পায়ে ট্রাম্পের চুম্বনের ভিডিও নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে তোলপাড়

প্রকাশিত : ০৬:১২ পূর্বাহ্ণ, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ মঙ্গলবার ৬২ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

এলন মাস্কের পায়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চুম্বন করা ভিডিও নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী তোলপাড় শুরু হয়েছে। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) হাউজিং অ্যান্ড আরবান ডেভেলপমেন্ট (এইচইউডি) ভবনের টেলিভিশন স্ক্রিনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দ্বারা তৈরি করা একটি ভিডিও প্রচারিত হয়। এ ভিডিওটি স্পষ্টতই তাদের সম্পর্ককে ব্যঙ্গ করে তৈরি করা হয়েছে।
কম্পিউটার-উৎপন্ন ভিডিওটির উপরে লেখা ছিল ‘লং লিভ দ্য রিয়েল কিং’ (বেঁচে থাকুন প্রকৃত রাজা), যা ট্রাম্পের ট্রুথ সোশ্যাল পোস্টের প্রতি ইঙ্গিত করে। সেখানে তিনি লিখেছিলেন ‘লং লিভ দ্য কিং’। এই ভিডিও চলাকালীন এইচইউডি ভবনের স্ক্রিনগুলোর ছবি সংগ্রহ করেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মীরা।
এই ঘটনাটি এমন সময়ে ঘটেছে যখন ট্রাম্প প্রশাসন এইচইউডি -এ প্রায় ৪,০০০ ফেডারেল কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তাব করেছে, যা সংস্থার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমকে প্রভাবিত করতে পারে। ​
এইচইউডি-এর মুখপাত্র কেসি লাভেট এক বিবৃতিতে দ্য হিলকে জানান, ‘ট্যাক্সপেয়ারদের অর্থ এবং সম্পদের আরেকটি অপচয়। এতে জড়িত সকলের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।
টেসলার সিইও এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স-এর মালিক এলন মাস্ক এখন ট্রাম্পের অন্যতম শক্তিশালী মিত্র হয়ে উঠেছেন এবং তিনি বিভিন্ন ফেডারেল সংস্থার ওপর ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে। এর মধ্যে হাজার হাজার সরকারি কর্মচারী ছাঁটাইয়ের ঘটনাও রয়েছে। তিনি ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি (ডিওজিই) পরিচালনার জন্য নিযুক্ত হন যা প্রশাসনকে ব্যয় ও কর্মীসংখ্যা হ্রাসের বিষয়ে পরামর্শ দেয়।
মাস্ক সম্প্রতি বিতর্ক সৃষ্টি করেন যখন তিনি এক্স-এ পোস্ট করেন যে সরকারি কর্মচারীদের একটি গণ-ইমেইলে তাদের আগের সপ্তাহের পাঁচটি সাফল্যের তালিকা দিতে হবে, অন্যথায় সেটি তাদের পদত্যাগ হিসেবে গণ্য হবে। তবে একাধিক সংস্থা তাদের কর্মীদের এই ইমেইলের জবাব না দিতে বলে।
ট্রাম্প এবং মাস্কের সম্পর্ক ট্রাম্পের ক্ষমতার সঙ্গে মাস্কের প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ার পর থেকে বিতর্কের বিষয় হয়ে উঠেছে। ডেমোক্র্যাটরা এবং সমালোচকরা ট্রাম্পকে চটানোর কৌশল হিসেবে প্রচার করছেন যে, মূলত মাস্কই পুরো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করছেন।
তবে এই মাসের শুরুতে এক যৌথ সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প ও মাস্ক দাবি করেন যে, মিডিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের মধ্যে বিভেদ তৈরির চেষ্টা করছে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT