সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম ◈ সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার ◈ নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ◈ গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ◈ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ◈ স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ◈ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল ◈ টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে ◈ মেগাসিরিয়াল ‘খুশবু’র আইটেম গানে মাহি ◈ মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ

সরকারের উৎসাহ সত্ত্বেও জাপানি বাবারা পিতৃত্বকালীন ছুটি নিতে কেন ভয় পায়?

প্রকাশিত : ১০:২৫ অপরাহ্ণ, ২৮ মার্চ ২০২৩ মঙ্গলবার ১৩১ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

জাপানে দীর্ঘ কর্মঘণ্টার ফলে কর্মজীবী বাবারা শুধু যে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো থেকে বঞ্চিত হন এবং মায়েরা ক্যারিয়ার গড়া থেকে-তা ই নয়; সেই সঙ্গে শিশু জন্মহারের দিক থেকে জাপান সর্বনিম্নের তালিকায় অন্যতম। তাই জাপানি কর্তৃপক্ষ দীর্ঘদিন ধরেই ‘ইকুমেন’ বিষয়টি নিয়ে প্রচার চালাচ্ছে। এর লক্ষ্য দেশটিতে জন্মহার বাড়ানো ও পিতার পক্ষ থেকে পরিবারকে বেশি সময় দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা। এ লক্ষ্যে পিতৃত্বকালীন ছুটিতে উদ্বুদ্ধ করতে বেশকিছু ব্যবস্থা নিয়েছে জাপান সরকার। তারপরও জাপানি বাবারা পিতৃত্বকালীন ছুটি নিতে ভয় পাচ্ছেন।

জাপানি ‘ইকুমেন’ বলতে-পার্কে সারি সারি গাছে শরতের হলুদ পাতা, তারই মধ্য দিয়ে নিজের ছোট্ট সন্তানকে কাঁধে নিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন বাবা এই অতি পরিচিত দৃশ্যটিকেই বোঝে। জাপানি শব্দ ইকুজি (বাচ্চাদের যত্ন) ও ইকেমেন (সুদর্শন পুরুষ) মিলে তৈরি হয়েছে এই পরিভাষাটি।

জাপান সরকারের নতুন নীতি অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে ৫০ শতাংশ পুরুষ কর্মীকে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া হবে। বর্তমানে দেশটিতে পিতৃত্বকালীন ছুটি পান ১৪ শতাংশ পুরুষ কর্মী। ২০৩০ সাল নাগাদ এই ছুটি ৮৫ শতাংশ কর্মীকে দিতে চায় সরকার।

কিন্তু দেশটিতে জন্মহার যেভাবে কমছে ও বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বাড়ছে, তাতে সরকারের পরিকল্পনা ঠিকভাবে কাজ করা নিয়ে সংশয় রয়েছে।

তরুণ শ্রমিকদের নিয়ে কাজ করা শ্রমিক ইউনিয়ন পিওএসএসসির সদস্য মাকোতো ইয়াহাসি বলেন, সরকার ভালো উদ্দেশ্যে এই নীতিমালা করলেও জাপানি পুরুষদের অনেকেই পিতৃত্বকালীন ছুটি নিতে ভয় পান। নিয়োগকর্তাদের কী ধরনের প্রতিক্রিয়া হবে, সে ভয়ে তারা ছুটি নিতে চান না।

২০২১ সালে জাপানের পার্লামেন্টে পাস হওয়া এক আইন অনুযায়ী, চার সপ্তাহ পর্যন্ত পিতৃত্বকালীন ছুটি নিতে পারেন কর্মীরা। কিন্তু আইন থাকলেও অনেকেই পদোন্নতি আটকে যাওয়ার আশঙ্কায় ছুটি নেন না।

ইয়াহাসি বলেন, কে পিতৃত্বকালীন ছুটি নিচ্ছেন আর কে নিচ্ছেন না, এ ধরনের বৈষম্য জাপানি আইনে অবৈধ।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT