সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম ◈ সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার ◈ নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ◈ গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ◈ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ◈ স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ◈ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল ◈ টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে ◈ মেগাসিরিয়াল ‘খুশবু’র আইটেম গানে মাহি ◈ মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ

হন্ডুরাস এবার তাইওয়ানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল

প্রকাশিত : ০৫:০৮ অপরাহ্ণ, ২৬ মার্চ ২০২৩ রবিবার ১৩৮ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

চীনের সাথে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তাইওয়ানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছে মধ্য আমেরিকান দেশ হন্ডুরাস। শনিবার হন্ডুরাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক টুইটবার্তায় জানায়, হন্ডুরাস সরকার বিশ্বে মাত্র এক চীনের অস্তিত্বকে স্বীকৃতি দিচ্ছে।

এতে বলা হয়, চীন প্রজাতন্ত্রই চীনের সবার প্রতিনিধিত্বকারী একমাত্র বৈধ সরকার। তাইওয়ান হলো চীনা ভূখণ্ডের অবিচ্ছেদ্য অংশ।

মন্ত্রণালয় আরো জানায়, সম্পর্ক ছিন্ন করার বিষয়টি তাইওয়ানকে জানানো হয়েছে। এর ফলে এখন তাইওয়ানকে স্বীকৃতি প্রদানকারী দেশের সংখ্যা মাত্র ১৩-এ নেমে এলো।

১৯৪৯ সালে গৃহযুদ্ধের ফলে আলাদা হয়ে যাওয়ার পর থেকে চীন ও তাইওয়ান স্বীকৃতি অর্জনের জন্য অব্যাহত যুদ্ধে নিয়োজিত রয়েছে। ‘এক চীন’ নীতির প্রতি সমর্থন আদায়ের জন্য বেইজিং বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে।

চীন মনে করে তাইওয়ান তার একটি প্রদেশ। এর রাষ্ট্রীয় কোনো অস্তিত্ব নেই। তারা অন্য রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করতে পারে না।

তবে তাইওয়ান এটা মানে না।

তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ২০১৬ সালের মে মাসে সাই ইং-ওয়েন দায়িত্ব গ্রহণের পর হন্ডুরাস ৯ম দেশ হিসেবে তাইওয়ানের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল।

ল্যাতিন আমেরিকার বেলিজ, প্যারাগুয়ে ও গুয়েতেমালা ও ভ্যাটিকান সিটির সাথে এখনো সম্পর্ক রয়েছে তাইওয়ানের। এছাড়া আফ্রিকার ইসওয়াতিনি (সাবেক সোয়াজিল্যান্ড) এবং কয়েকটি দেশের সাথে তাইওয়ানের সম্পর্ক রয়েছে।

তবে চীনের ব্যাপক প্রচারণা সত্ত্বেও শতাধিক দেশের সাথে তাইওয়ানের অনানুষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিকভাবে তাইওয়ানকে স্বীকৃতি না দিলেও তার ইন্দো-প্যাসিফিক নীতির অন্যতম অংশীদার তাইওয়ান।সূত্র : আল জাজিরা

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT