রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নিউইয়র্ক পুলিশে হিসাবরক্ষক হলেন বাংলাদেশি খালেদ

প্রকাশিত : ০৮:৪৭ পূর্বাহ্ণ, ২৫ অক্টোবর ২০২২ মঙ্গলবার ১৭২ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ বিভাগের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি আমেরিকান হিসেবে পরিচালনা সংক্রান্ত প্রশাসনিক হিসাবরক্ষক হিসেবে পদোন্নতি পেয়েছেন বাংলাদেশি মোহাম্মদ খালেদ। সম্প্রতি তাকে এই পদোন্নতি দেওয়া হয়। এর আগে তিনি ১৬ বছর যাবৎ নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ বিভাগের টো-অপারেশনের অডিটস অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ইউনিটের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মোহাম্মদ খালেদ অ্যাসোসিয়েট অব সায়েন্স (ম্যাথ ও ফাইন্যান্স বিষয়ে ডাবল মেজর) ডিগ্রি অর্জন করেন। নিউইয়র্কের সিটি ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রি (ইকোনমিক্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং বিষয়ে ডাবল মেজর) অর্জন করেন এবং লং আইল্যান্ড ইউনিভার্সিটি, ব্রুকলিন ক্যাম্পাস থেকে মাস্টার্স অব সায়েন্স ডিগ্রি (অ্যাকাউন্টিং ও ট্যাক্সেশন বিষয়ে ডাবল মেজর) অর্জন করেন। এই সাফল্যের জন্য তিনি সবার কাছে দোয়াপ্রার্থী।

খালেদ বলেন, নিউইয়র্ক সিটি পুলিশের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ পদে কোনো বাঙালি নেই। আমিই প্রথম এই পদে পদোন্নতি পেলাম। এটি অবশ্যই একটি বড় সাফল্য। তিনি জানান, ২০০৪ সালে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্টের অর্গানাইজ ক্রাইম কন্ট্রোল ব্যুরোতে প্রথম যোগ দেন। এরপর নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ বিভাগের টো-অপারেশনের অডিটস অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ইউনিটে যোগ দেন। সেখানে ১৬ বছর দায়িত্ব পালন করেন।

মোহাম্মদ খালিদ আরও বলেন, আমাদের কমিউনিটির মানুষেরা পুলিশের বিভিন্ন পদে যোগ দিচ্ছেন ও পদোন্নতি পাচ্ছেন। এটা ভালো দিক; কিন্তু মাঠের পাশাপাশি নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও আমাদের আরও বেশি সংখ্যায় আসতে হবে। আমি মনে করি, আমাদের দেশের মানুষেরা আরও বড় বড় পদে যাক, ডিসিশন মেকার হিসেবে আসুক। তিনি নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টে যোগ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের প্রতি আহ্বান জানান।

খালেদের দেশের বাড়ি কিশোরগঞ্জে। যুক্তরাষ্ট্রে আছেন ৩৫ বছরের বেশি সময় ধরে। তিনি কুইন্সের করোনায় বাস করেন।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT