রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনায় ট্রাম্পের মৃত্যু, গুজব না সত্যি?

প্রকাশিত : ০৫:৫৬ অপরাহ্ণ, ৩০ আগস্ট ২০২৫ শনিবার ১০ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোথায়? তিনি কি সুস্থ আছেন? নাকি মারা গিয়েছেন? – এই প্রশ্নগুলোতে সরগরম সামাজিক মাধ্যম। বিশেষ করে এক্সে (সাবেক টুইটার) ছড়িয়ে পড়েছে নানা রকম গুজব।

ট্রাম্পকে গত ২৪ ঘণ্টায় একবারও জনসমক্ষে দেখা যায়নি। এ নিয়ে সন্দেহ বাড়ায় ওয়াশিংটনভিত্তিক একটি পত্রিকা ‘রোল কল’-এর খবর। সেখানে বলা হয়, ৩০ ও ৩১ আগস্ট ট্রাম্পের কোনো প্রকাশ্য সভা বা কর্মসূচি নেই।

বিষয়টি সামনে আসতেই ‘ট্রাম্প নিখোঁজ’ গুজব আরও জোর পায়। এর সঙ্গে যোগ হয় তার সাম্প্রতিক স্বাস্থ্য-সংক্রান্ত উদ্বেগ আর হাতে বারবার দেখা যাওয়া কালশিটের দাগ। এরই মধ্যে এক সাক্ষাৎকারে তার অনুপস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ট্রাম্পের ডেপুটি জে ডি ভ্যান্স।

নেটিজেনরা বিষয়টিকে দ্রুত ‘ট্রাম্প মারা গেছেন’ গল্পে রূপান্তর করেন। কেউ কেউ উদ্বেগ প্রকাশ করেন, কেউ আবার রসিকতা ও মিমে মেতে ওঠেন। তবে অনেকেই বলেছেন, ‘ট্রাম্পের মৃত্যু’ কথাটা অতিরিক্ত কল্পনা ছাড়া আর কিছু নয়।

হোয়াইট হাউস এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। তবে ট্রাম্প নিজে ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ সক্রিয় আছেন। তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক শন বারবাবেলা জানিয়েছেন, ট্রাম্পের হাতে যে কালশিটে দাগ দেখা যাচ্ছে, তা আসলে নিয়মিত হাত মেলানো আর অ্যাসপিরিন সেবনের কারণে।

বারবাবেলা বলেন, ‘এটি সাধারণ টিস্যুর হালকা জ্বালাপোড়া। প্রেসিডেন্ট অন্যথায় চমৎকার শারীরিক ও মানসিক সুস্থতায় আছেন।’

সামাজিক মাধ্যমে অবশ্য তুমুল আলোচনা চলছে। এক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘স্ট্রিটস আর সেয়িং ট্রাম্প ডেড।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্পকে মঙ্গলবারের পর আর দেখা যায়নি। পুরো সপ্তাহান্তে তার কোনো কর্মসূচি নেই। কী হচ্ছে আসলে?’ কেউ লিখেছেন, ‘#ট্রাম্পইজডেড চলছে। কিন্তু আমার মনে হয় ট্রাম্প একদম ভালো আছেন। স্বাস্থ্যের সমস্যা থাকতে পারে। তবে মৃত্যু খুবই অতিরঞ্জিত কথা।’

আরেকজন মজা করে লিখেছেন, ‘আমি অপেক্ষা করছি কবে পপ বেস টুইট করবে, ডোনাল্ড ট্রাম্প ডেড অ্যাট ৭৯।’ সব মিলিয়ে প্রকাশ্যে না আসা ও গুঞ্জনের জেরে ট্রাম্পকে ঘিরে নেটদুনিয়ায় তোলপাড় অবস্থা।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT