শনিবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে উচ্চপর্যায়ের নৈশভোজ

প্রকাশিত : ১১:০৭ অপরাহ্ণ, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ শুক্রবার ৩ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

আন্তর্জাতিক সামুদ্রিক সংস্থার (আইএমও) সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সমর্থন পাওয়ার প্রত্যাশায় ভারতের নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন গতকাল (১১ সেপ্টেম্বর) এক উচ্চপর্যায়ের নৈশভোজের আয়োজন করে।

২০২৩ সালে লন্ডনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১২৮ ভোট পেয়ে বাংলাদেশ ইতিহাস রচনা করে প্রথমবারের মতো আইএমও কাউন্সিলের প্রতিযোগিতাপূর্ণ ‘সি’ ক্যাটাগরিতে সদস্য পদ লাভ করে।

শুক্রবার নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।

আইএমও কাউন্সিল ৪০টি সদস্য রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত, যা তিনটি ক্যাটাগরিতে (এ, বি ও সি) বিভক্ত। এই কাউন্সিল বৈশ্বিক সামুদ্রিক নীতিনির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ‘সি’ ক্যাটাগরি নিশ্চিত করে বিশেষ সামুদ্রিক স্বার্থসম্পন্ন দেশগুলোর প্রতিনিধিত্ব এবং ভৌগোলিক ভারসাম্য।

আইএমও হলো জাতিসংঘের একমাত্র বিশেষায়িত সংস্থা, যা আন্তর্জাতিক নৌপরিবহণ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সুরক্ষা, নাবিক কল্যাণ এবং দূষণ নিয়ন্ত্রণের মানদণ্ড নির্ধারণ করে—যা সরাসরি বৈশ্বিক বাণিজ্য ও অর্থনীতিকে প্রভাবিত করে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন- বাংলাদেশের নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ ইউসুফ। তিনি বাংলাদেশের সম্প্রসারিত নৌপরিবহণ খাত এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জন্য বাংলাদেশের বন্দরগুলোর ক্রমবর্ধমান গুরুত্ব তুলে ধরেন।

শিপিং অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর মো. শফিউল বারী একটি বিস্তারিত প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। ডেপুটি হাইকমিশনার প্রীতি রহমানও অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

এই নৈশভোজে বহু দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত ও জ্যেষ্ঠ কূটনীতিকরা অংশ নেন, যা আসন্ন আইএমও কাউন্সিল নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের সক্রিয় কূটনৈতিক তৎপরতাকে তুলে ধরে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT