রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দাদির পেটে নাতনির জন্ম

প্রকাশিত : ০৫:৩৪ অপরাহ্ণ, ৬ নভেম্বর ২০২২ রবিবার ১৭৪ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

মার্কিন ম্যাগাজিন পিপলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫৬ বছর বয়সী ন্যানসি হকের ছেলে জেফ হকের স্ত্রীর একটি রোগের কারণে জরায়ু অপসারণ করতে হয়।এতে তার গর্ভধারণের সম্ভাবনা একেবারেই শেষ হয়ে যায়।

এমন অবস্থায় ছেলের সন্তানের জন্ম দেওয়ার জন্য নিজ গর্ভকে ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেন ন্যানসি। আর এরপরই সারোগ্যাসি পদ্ধতিতে নিজের ছেলের সন্তানকে ধারণ করেন তিনি।নাতনিকে নিয়ে এ পর্যন্ত পঞ্চমবারের মতো শিশুর জন্ম দিলেন ন্যানসি।

ন্যানসির ছেলে জেফ পেশায় একজন ওয়েব ডেভলপার। মায়ের গর্ভে নিজের সন্তান জন্ম দেয়ার অনুভূতি জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘দারুণ মুহূর্ত ছিল। মায়ের শিশু জন্মানো দেখতে পারে কয়জন!’

এমন জন্মদানের বিষয়ে চিকিৎসক রাসেল ফাউলক বলেন, ‘দাদির গর্ভে নাতনি থাকাটা স্বাভাবিক ঘটনা নয়। এখানে বয়স কোনো বাধা হতে পারেনি। ’

পিপলের প্রতিবেদনে বলা হয়, নাতনিকে জন্ম দেয়ার আগে ৯ ঘণ্টার মতো প্রসব ব্যাথায় ভুগেছেন ন্যানসি। এ বয়সে নাতনির জন্ম দেয়ার পর রোমাঞ্চিত তিনি। তবে ন্যানসির একটু কষ্টও আছে কারণ মা অন্যজন হওয়ায় শিশুটিকে নিজের কাছে রাখতে পারছেন না তিনি।

দাদির ইচ্ছা অনুয়ায়ী, সদ্যোজাত ওই শিশুর নাম রাখা হয়েছে হান্নাহ। জেফ জানান, তার মা হঠাৎ মধ্যরাতে জেগে ওঠার পর একটি কণ্ঠস্বরকে বলে উঠতে শোনেন, ‘আমার নাম হান্নাহ। ’

ন্যানসি হক ইউটাহর টেক ইউনিভার্সিটিতে চাকরি করেন। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর কোনোরকম পরীক্ষা ছাড়াই তিনি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন যে নাতনির জন্ম দেবেন।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT