রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গাজায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের তদন্তকারীর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত : ০৯:০১ পূর্বাহ্ণ, ১০ জুলাই ২০২৫ বৃহস্পতিবার ৪৭ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

গত ২১ মাসের যুদ্ধে দখলদার ইসরায়েলের দ্বারা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার তদন্তকারী আইনজীবী ফ্রান্সেসকা আলবানিজের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফ্রান্সেসকা ফিলিস্তিনের গাজা ও পশ্চিম তীরের জন্য জাতিসংঘের বিশেষ দূত, এবং স্বাধীন তদন্তকারী হিসেবে কাজ করছেন। এটি ইসরায়েলের সমালোচকদের শাস্তি দিতে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ প্রচেষ্টা।

ফ্রান্সেসকা আলবানিজের ওপর নিষেধাজ্ঞা এমন এক সময় আসলো যখন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ওয়াশিংটন সফর করছেন।
সফরে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।

ফ্রান্সেসকাকে তার পদ থেকে সরিয়ে দিতে জাতিসংঘের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। তবে সেই প্রচেষ্টা এখনো সফল হয়নি। তবে নিষেধাজ্ঞার বাস্তব প্রভাব কী হবে এবং তিনি কূটনৈতিক কাগজপত্র দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণ করতে পারবেন কিনা তা এখনো নিশ্চিত নয়।
ফ্রান্সেসকা একজন ইতালীয় মানবাধিকার বিষয়ক আইনজীবী। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বরতাকে গণহত্যা উল্লেখ করে এর কঠোর সমালোচনা করে আসছিলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের গ্রেপ্তারি পরোয়ানার জোরালো সমর্থক। সম্প্রতি গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে আহ্বান জানিয়ে বিভিন্ন দেশকে চিঠি দিয়েছেন ফ্রান্সেসকা।

১ জুলাই তার প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে গাজায় গণহত্যা চালাতে সহযোগিতা করা বেশ কয়েকটি মার্কিন কম্পানির নাম উল্লেখ করেছেন। এর মধ্যে ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠানো কম্পানি থেকে শুরু করে শিপিং, রিয়েল এস্টেট, প্রযুক্তি, ব্যাংকিং ও অর্থায়ন, পর্যটন শিল্পের পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রের কম্পানিগুলোর কার্যকলাপ উল্লেখ করা হয়েছে। তার প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের বর্বরতা অনেক কম্পানি ও ব্যক্তির জন্য লাভজনক।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT