সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম ◈ সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার ◈ নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ◈ গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ◈ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ◈ স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ◈ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল ◈ টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে ◈ মেগাসিরিয়াল ‘খুশবু’র আইটেম গানে মাহি ◈ মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে নিরাপদ থাকবে যেসব দেশ

প্রকাশিত : ১০:৩৮ পূর্বাহ্ণ, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ শনিবার ৮৪ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। ঠিক এমন বিস্ফোরক বার্তাই দিয়েছেন ইউক্রেনের সাবেক সেনাপ্রধান। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, উত্তর কোরিয়ার দাপাদাপি অনেক সময়ই প্রশ্ন জাগিয়ে তুলছে, আসলেই কি শুরু হয়ে গেছে আরেকটা বিশ্বযুদ্ধ। ফলে স্বাভাবিকভাবেই হিসাব চলে আসে কোন কোন দেশ এই যুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে পড়ছে আর নিরাপদ থাকছেইবা কারা।

গ্লোবাল পিস ইনডেক্সের সবশেষ তথ্য বলছে, ইউরোপের দেশ হয়েও আইসল্যান্ড নিরাপদ থাকবে। এখানে যুদ্ধের আঁচ একেবারেই লাগবে না। মনে করা হচ্ছে- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ থাকবে দেশটি। কারণ এর ভৌগোলিক অবস্থান। মার্কিন সামরিক জোট ন্যাটো সদস্য হলেও আইসল্যান্ডের অবস্থান আটলান্টিক মহাসাগরের মাঝখানে। এর নিজস্ব সেনাবাহিনী নেই।

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বেঁচে যাবে নিউজিল্যান্ডও। এখানে যুদ্ধের উত্তাপ পৌঁছানোর সম্ভাবনা খুবই কম। গ্লোবাল পিস ইনডেক্স অনুযায়ী, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি অন্যতম নিরাপদ দেশ হতে পারে। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে বিবেচিত হয়। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে রাশিয়া এবং আমেরিকা থেকে দূরে থাকায় এটি নিরাপদ জায়গা হতে পারে।

ডেনমার্ক পুরোপুরি নিরাপদ নয়। তবে সেখানে গ্রিনল্যান্ডের যে জায়গা রয়েছে সেটি নিরাপদ হতে পারে। কারণ তারা যুদ্ধ, ক্ষমতা, অস্ত্র, অর্থ এসব নিয়ে মাথা ঘামায় না।

ইংল্যান্ডের পাশের দেশ আয়ারল্যান্ড। এটি NATO-র সদস্য নয়। কিন্তু ব্রিটেনের পাশে অবস্থিত। ফলে ব্রিটেন যদি সুরক্ষিত থাকে তাহলেই রক্ষা পেতে পারে আয়ারল্যান্ডও। তবে ইউরোপ-আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, ইরান, ইসরায়েল-উত্তর কোরিয়া যুদ্ধে জড়ালে ব্রিটেনের ছাড় পাওয়ার সুযোগ থাকবে না বলেই মনে করেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।

গ্লোবাল পিস ইনডেক্সে কানাডার নাম রয়েছে। আমেরিকার পাশের দেশ হওয়ায় তাদের বসে থাকার সুযোগ থাকবে না বলেই মনে হচ্ছে। তার পরও কানাডা যেহেতু তুলনামূলক শান্তির দেশ এবং আমেরিকার সুরক্ষায় থাকবে ফলে তারাও বিশ্বযুদ্ধের সময় নিরাপদে থাকতে পারে।

অস্ট্রেলিয়া ন্যাটোর সদস্য নয়। তবুও ন্যাটোর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে। বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে তারাও জড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার ভূখণ্ড রক্ষা পেতে পারে তাদের ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে। তাসমান পাড়ে খুব সহজে আছড়ে পড়বে না উত্তর কোরিয়ার ছোড়া পারমাণবিক বোমা।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT