সোমবার ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেপারেশন ম্যারেজ জনপ্রিয় হচ্ছে জাপানে !

প্রকাশিত : ০৬:৪৩ পূর্বাহ্ণ, ৫ নভেম্বর ২০২৪ মঙ্গলবার ১০৪ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

জাপানে শুরু হয়েছে ‘সেপারেশন ম্যারেজ’ নামের অদ্ভুত এক বিয়ের ট্রেন্ড। এখনকার তরুণ তরুণীরা বিয়ে করছে একসাথে না থাকার শর্তে। এক্ষেত্রে বিয়ের পর আগের মতো আলাদা ভাবেই বসবাস করে স্বামী-স্ত্রী। কেউ কারো জীবনে কোন হস্তক্ষেপ করে না। শুধু সাপ্তাহিক ছুটির দিনে একসাথে সময় কাটায় তারা। এছাড়া বাকি সময় স্বামী স্ত্রী দুজনেই থাকে স্বাধীন।

এই সেপারেশন বিয়ে অনেকটা প্রেমের মতোই। বিয়ের আগে প্রেম করলে যেমন কেউ কারো বাসায় থাকে না, সেপারেশন বিয়েও ঠিক তেমন। এক্ষেত্রে আইনগত ভাবে বিয়ে হয়, কিন্তু স্বামী স্ত্রী দুজনের জীবন আগের মতোই থাকে।

কেউ কারো বাসায় গিয়ে থাকে না। তবে দুজন দুজনের খোজ খবর রাখে নিয়মিত। এছাড়া দুজনের সুবিধামত সময়ে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে মিলিত হয়। এজন্য অনেকে মজা করে এই বিয়ের নাম দিয়েছে সাপ্তাহিক বিয়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জাপানে জনপ্রিয় হয়ে উঠা এই সেপারেশন বিয়ের অনেক ইতিবাচক দিক রয়েছে। সাধারণত বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী দুজনের দায়িত্ব বেড়ে যায়। ব্যস্ততার কারণে তখন নিজেকেই সময় দেয়া সম্ভব হয় না। এর উপর যুক্ত হয় সংসারের বাড়তি চাপ। ফলে অনেক সময় সমস্যা দেখা দেয়। সেপারেশন বিয়ের ক্ষেত্রে এরকম কোন জটিলতা নেই।

তাছাড়া একসাথে থাকলে স্বাভাবিক ভাবেই অনেক বিষয়ে মতের অমিল দেখা দেয়। সামান্য বিষয়ের ঝগড়া অনেক সময় চলে যায় বিবাহ বিচ্ছেদ পর্যন্ত। এজন্য বর্তমানে জাপানের তরুণ প্রজন্ম মনে করে, বিয়ের পর আলাদা থাকলে এসব সমস্যা এড়ানো সম্ভব হবে।
বর্তমানে জাপানের পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও জনপ্রিয় হচ্ছে সেপারেশন ম্যারেজ। বিশ্বায়নের হাওয়ায় আগামীতে বাংলাদেশেও হয়তো এরকম বিয়ের ট্রেন্ড দেখা যেতে পারে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT