মঙ্গলবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১লা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিনে ১৪১ জনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ◈ নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রী ও চার বছরের শিশুর লাশ ◈ ‘সরকারি বেতন-রেশন খাস না, গুলি করবি না কেন?’ ◈ প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন দূতাবাসে বদলি, তালিকা প্রকাশ ◈ একদিনে ৩৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ টানা ৫ দিন বৃষ্টির আভাস ◈ সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ◈ শুধু নিন্দা জানিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো সম্ভব নয়: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ◈ নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীরও পদত্যাগ চায় জেন-জি ◈ গেমিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেভাবে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল নেপালের জেন-জিরা

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা

প্রকাশিত : ০৯:০০ পূর্বাহ্ণ, ২ নভেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার ১১৫ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে অবক্ষয় ও অনগ্রসরতার পাশাপাশি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে চার দেশের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিশেষ বাণিজ্য সুবিধা ও চুক্তি থেকে আফ্রিকার ওই চার দেশকে বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। দেশগুলো হলো— উগান্ডা, গ্যাবন, নাইজার ও মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র।
মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) রাতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ নিজের অ্যাকাউন্টে এ তথ্য জানান।

সংবাদমাধ্যম টিআরটি আফ্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে আফ্রিকা মহাদেশের এ দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদার ও সহযোগিতা করতে আফ্রিকার গ্রোথ অ্যান্ড অপরচুনিটি অ্যাক্ট (অ্যাগোয়া) করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। সেই চুক্তির আওতায় এই চার দেশ যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে বিভিন্ন বাণিজ্যিক সুবিধা পেয়ে আসছিল। এ সুবিধার আওতায় সাব-সাহারা অঞ্চলের দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রে বিনা শুল্কে এক হাজার ৮ শতাধিক পণ্য রপ্তানি করতে পারত।

জো বাইডেন বলেন, নাইজার ও গ্যাবন উভয় দেশই চলতি বছরে সেনা অভ্যুত্থানের পর বর্তমানে সামরিক শাসনের অধীন। তাই দুই দেশই অ্যাগোয়া চুক্তির জন্য আর যোগ্য নয়। কারণ এই দেশ দুটি রাজনৈতিক বহুত্ববাদ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ধারাবাহিক অগ্রগতি দেখাতে পারেনি।

মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র ও উগান্ডাকে বাণিজ্যচুক্তি থেকে বহিষ্কারের বিষয়ে বাইডেন বলেন, এ দেশ দুটির সরকার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত মানবাধিকারের মানদণ্ড চরমভাবে লঙ্ঘন করেছে।

চলতি বছর মে মাসে মার্কিন ফেডারেল সরকার জানিয়েছিল, উগান্ডা সমলিঙ্গবিরোধী আইন পাস করায় তারা দেশটির ওপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার চিন্তাভাবনা করছে। পাশাপাশি অ্যাগোয়া থেকে দেশটিকে বহিষ্কারের কথাও ভাবছে ওয়াশিংটন।

ওই আইনে বলা হয়েছে, সমলৈঙ্গিক সম্পর্কে কেউ জড়িত হলে প্রমাণ সাপেক্ষে তাকে বা তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT