সোমবার ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আঙ্গেলা ম্যার্কেল মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারে ভূষিত

প্রকাশিত : ০৫:০৭ পূর্বাহ্ণ, ১৮ এপ্রিল ২০২৩ মঙ্গলবার ১৬২ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

সাবেক জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। রাশিয়া ইস্যু ও তাঁর এনার্জি পলিসি নিয়ে বিস্তর সমালোচনা সত্ত্বেও তিনি এ পুরস্কার পেয়েছেন।

সোমবার তিনি জার্মানির সর্বোচ্চ অর্ডার অফ মেরিট পান। পুরস্কারটি তাঁর হাতে তুলে দেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমায়ার।

আঙ্গেলা ম্যার্কেলের আগে দেশটির প্রাক্তন দুই চ্যান্সেলর এ পুরস্কার পান। তাঁর হলেন কনরাড অ্যাডেনাউয়ার এবং হেলমুট কোহল। পুরস্কার পাওয়া তিন সাবেক নেতাই রক্ষণশীল খ্রিস্টান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের (সিডিইউ) সদস্য।

২০০৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত জার্মানির নেতৃত্ব দেন আঙ্গেলা ম্যার্কেল। মোট চার মেয়াদে তিনি দায়িত্ব পালন করেন। পঞ্চম মেয়াদে তিনি দায়িত্ব পালন থেকে স্বেচ্ছায় বিরত ছিলেন। তিনিই প্রথম নারী যিনি চ্যান্সেলরের দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন এবং সমাজতান্ত্রিক পূর্ব জার্মানিতে বড় হওয়া প্রথম জার্মান সরকার প্রধান তিনি।

জার্মান প্রেসিডেন্ট স্টেইনমায়ার বলেন, ম্যার্কেল তাঁর দায়িত্ব পালনের সময় পুরো ইউরোপকে এক ছাতার নিয়ে রাখার চেষ্টা করেন। এ জন্য তাঁকে ধন্যবাদ।

তিনি আরও বলেন, আঙ্গেলা ম্যার্কেল এমন সময় দায়িত্বে ছিলেন যখন, ইউরোপ ভেঙে যাওয়ার হুমকিতে ছিল। তিনি উত্তর এবং দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিমসহ মধ্য ইউরোপকে একত্রিত করেছিলেন। ইউরোজোন অব্যাহত রাখতে অবদান রাখেন। জার্মান জনগণের কিছু অংশ এমনকি তার নিজের দলের মধ্যেও বিরোধিতা সত্ত্বেও কোনো দেশকে মুদ্রা হিসেবে ইউরোকে নামতে বাধ্য করা হয়নি, তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করেন।

আঙ্গেলা ম্যার্কেলের আলোচনা করে সমাধান বের করার আর্ট এবং আপস করার ক্ষমতার প্রশংসা করে জার্মান প্রেসিডেন্ট স্টেইনমায়ার।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT