রবিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফিলিস্তিন-ইসরাইলের নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মধ্যপ্রাচ্যে বাইডেন

প্রকাশিত : ১০:২১ অপরাহ্ণ, ১৩ জুলাই ২০২২ বুধবার ১৬৪ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বুধবার ইসরাইলের তেল আবিবে এসেছেন। এর মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মধ্যপ্রাচ্য সফর শুরু করেছেন বাইডেন।

ইসরাইলে দুইদিন অবস্থান করবেন বাইডেন। এ সময়টায় তিনি ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।

এরপর ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে শুক্রবার দেখা করবেন।

ইসরাইল ও ফিলিস্তিন সফর শেষে তিনি সরাসরি চলে যাবেন সৌদি আরবে।

জো বাইডেনের ইসরাইল ও ফিলিস্তিন সফর নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। অনেকেই খুঁজছেন বাইডেনের এ সফরে কি লাভ হবে ফিলিস্তিনিদের।

সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার আমলে ইসরাইলকে সব সুবিধা দিয়েছেন। জেরুজালেমে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস খুলে জেরুজালেমকে ইসরাইলের রাজধানীর স্বীকৃতি দিয়েছেন। গোলানকে ইসরাইলের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

অন্যদিকে ফিলিস্তিনিদের জন্য সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। ওয়াশিংটন ডিসিতে ফিলিস্তিনের কনস্যুলেট বন্ধ করে দিয়েছিলেন।

তবে বাইডেনও সেই একই রকমের। তিনি ফিলিস্তিনে আসলেও ফিলিস্তিনিদের কোনো লাভ নেই।

দিয়ানা বুট্টু নামে একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক গণমাধ্যম আল জাজিরাকে বলেন, সে এখানে ফিলিস্তিনিদের জন্য আসছে না। সে ফিলিস্তিন নিয়ে ভাবে না। ইসরাইলিদের অবৈধ বসতি থামাতে সে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। কিন্তু ফিলিস্তিনের ঘর-বাড়ি ভাঙা পড়েছে। সে ফিলিস্তিনের হত্যা থামাতে পারেনি।

তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নীতিই এটি। ইসরাইল যা চায় তাই করেছে বাইডেন এবং ট্রাম্প।

গত ১৩ জুন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দুই দেশ নীতিতে কথা বলার জন্য ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে কথা বলবেন জো বাইডেন।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক দিয়ানা বুট্টু বলেছেন, ট্রাম্প ও বাইডেন একই। ট্রাম্প বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধে গেছেন। অন্যদিকে বাইডেন ট্রাম্পের নেওয়া সেসব পদক্ষেপগুলো পরিবর্তন না করে ঠিক একই কাজ করে যাচ্ছেন।

সূত্র: আল জাজিরা

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT