মঙ্গলবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১লা আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিনে ১৪১ জনের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ◈ নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রী ও চার বছরের শিশুর লাশ ◈ ‘সরকারি বেতন-রেশন খাস না, গুলি করবি না কেন?’ ◈ প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন দূতাবাসে বদলি, তালিকা প্রকাশ ◈ একদিনে ৩৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ টানা ৫ দিন বৃষ্টির আভাস ◈ সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ◈ শুধু নিন্দা জানিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো সম্ভব নয়: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ◈ নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীরও পদত্যাগ চায় জেন-জি ◈ গেমিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেভাবে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল নেপালের জেন-জিরা

‘২০২৪ সালের গ্রীষ্মের মধ্যেই ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ হবে’

প্রকাশিত : ০৭:৫৭ পূর্বাহ্ণ, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩ শুক্রবার ১০০ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

২০২৪ সালের গ্রীষ্মের মধ্যেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটবে বলে মন্তব্য করেছেন রাশিয়ার অন্যতম কেন্দ্রীয় নেতা এবং চলমান যুদ্ধের একজন শীর্ষ কমান্ডার রমজান কাদিরভ। বুধবার রুশ সংবাদমাধ্যম আরটি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকার দিয়েছেন রাশিয়ার চেচনিয়া প্রদেশের প্রেসিডেন্ট।

সাক্ষাৎকারে কাদিরভ বলেন, ইসরাইলি বাহিনী যেভাবে গাজায় অভিযান চালাচ্ছে, আমরা যদি তাদের রণকৌশল অনুসরণ করি— তাহলে আগামী তিন মাসের মধ্যে, অর্থাৎ শীত শেষ হওয়ার আগেই কিয়েভের দখল নেওয়া সম্ভব।

তিনি বলেন, কিন্তু আমাদের প্রেসিডেন্ট (ভ্লাদিমির পুতিন) বারবার নির্দেশ দিয়েছেন, ইউক্রেনের ভবন ও অবকাঠামোগত স্থাপনাগুলোর ক্ষয়ক্ষতি যেন সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখা হয়। এ কারণে আমাদের খানিকটা বেশি সময় লাগবে। তবে আশা করছি, ২০২৪ সালের গ্রীষ্মের মধ্যেই এ যুদ্ধ শেষ হয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, কারণ ইউক্রেনীয় বাহিনীর লোকবল, গোলাবারুদ ও রসদের যে অবস্থা, তাতে অভিজ্ঞতা থেকে আমি বলতে পারি—২০১৪ সালের জুনের আগেই তারা যুদ্ধ করার সক্ষমতা পুরোপুরি হারিয়ে ফেলবে।

সাক্ষাৎকারে রমজান কাদিরভ আরও বলেন, ইউক্রেনে রুশ সেনারা বীরত্বের সঙ্গে লড়াই করছে এবং চেচেন সেনারা রুশ বাহিনীর সামনের সারিতে রয়েছে।

২০১৫ সালের মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে স্বাক্ষরিত মিনস্ক চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন, কৃষ্ণসাগরের উপদ্বীপ ক্রিমিয়াকে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যপদের জন্য তদবির চালানোর অভিযোগে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে অভিযান শুরু করে রুশ বাহিনী।

যুদ্ধের গত প্রায় দু’বছরে ইউক্রেনের লুহানস্ক, দোনেৎস্ক, ঝাপোরিজ্জিয়া ও খেরসন প্রদেশ দখল করে নিয়েছে রুশ বাহিনী। এসব প্রদেশকে রুশ ভূখণ্ড হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতিও দিয়েছে মস্কো।

তবে যুদ্ধের শুরু থেকে এ পর্যন্ত দু’পক্ষে লক্ষাধিক সেনা এবং হাজার হাজার বেসামরিক লোকজন নিহত হয়েছেন।

এ যুদ্ধের শুরু থেকেই ইউক্রেনকে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ন্যাটো এবং ইউরোপীয় দেশগুলোর জোট ইউরোপীয় ইউনিয়ন। তবে গত কয়েক মাস ধরে এই সহায়তার প্রবাহ ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT