সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম ◈ সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার ◈ নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ◈ গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ◈ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ◈ স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ◈ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল ◈ টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে ◈ মেগাসিরিয়াল ‘খুশবু’র আইটেম গানে মাহি ◈ মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ

হামলা না করতে ইরানকে বোঝানোর চেষ্টা জর্ডানের

প্রকাশিত : ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ণ, ৫ আগস্ট ২০২৪ সোমবার ৮২ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া হত্যার প্রতিশোধ নিতে ইসরাইলে ইরানের পাল্টা হামলা ঠেকানোর শেষ চেষ্টা চালাচ্ছেন জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি।

হানিয়াকে হত্যার ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সেখানে ব্যাপক সংঘাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতেই তেহরানে গেছেন সাফাদি। দুই দশকের মধ্যে ইরানে এটাই কোনো জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রথম সফর। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

জর্ডানকে মূলত পশ্চিমা মিত্রদেশ হিসেবে দেখা হয়। তবে সেখানে অনেক ফিলিস্তিনি জনগণ রয়েছে। গাজা সংঘাতের মুখে জর্ডান এত দিন ভারসাম্য রক্ষা করে চলেছে। এখন ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার অভ্যন্তরীণ চাপে রয়েছে জর্ডান কর্তৃপক্ষ।

গত এপ্রিলে ইসরাইলে ইরান যখন হামলা করেছিল, তখন ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলকে সাহায্য করছিল জর্ডান। কিন্তু জনগণ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। জনগণের ক্ষোভের মুখে পড়েছে সরকার।

গাজায় ইসরাইলি হামলায় সমর্থন দেওয়ায় জর্ডানে ব্যাপক বিক্ষোভ হচ্ছে। হানিয়াকে হত্যার ঘটনায় জর্ডানের পক্ষ থেকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ জানানো হয়েছে। জর্ডান বলেছে, এটা উসকানিমূলক অপরাধ ও আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।

আয়মান সাফাদি যে উদ্দেশে ইরান গেছেন, তা সফল হয়নি। রোববার ইরানের কর্তৃপক্ষ বলেছে, সমঝোতার কোনো পথ খোলা নেই। তেহরানের অতিথি হানিয়াকে হত্যার জবাব দেওয়া হবে।

এর আগে গত এপ্রিলে জর্ডানের আকাশসীমায় আসা বেশ কিছু ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করে তারা। জর্ডান জানায়, তাদের দেশকে অন্য দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে হতে দেবে না। তবে তারা একই সঙ্গে ফ্রান্সের নৌবাহিনীকে রাডার স্থাপনের অনুমতি দেয়।

ইরান বলছে, হানিয়াকে হত্যার ঘটনা সব সীমা অতিক্রম করে গেছে। দেশটির পক্ষ থেকে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) এক বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ বৈঠকে তেহরান পারস্য দেশগুলোর ওপরে চাপ দিতে পারবে। বিশেষ করে সৌদি আরব ও আরব আমিরাতকে ইসরাইলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা বলতে পারবে।

হামলা না করতে ইরানকে বোঝানোর চেষ্টা জর্ডানের

হামাস নেতা ইসমাইল হানিয়া হত্যার প্রতিশোধ নিতে ইসরাইলে ইরানের পাল্টা হামলা ঠেকানোর শেষ চেষ্টা চালাচ্ছেন জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি।

হানিয়াকে হত্যার ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সেখানে ব্যাপক সংঘাতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতেই তেহরানে গেছেন সাফাদি। দুই দশকের মধ্যে ইরানে এটাই কোনো জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রথম সফর। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।

জর্ডানকে মূলত পশ্চিমা মিত্রদেশ হিসেবে দেখা হয়। তবে সেখানে অনেক ফিলিস্তিনি জনগণ রয়েছে। গাজা সংঘাতের মুখে জর্ডান এত দিন ভারসাম্য রক্ষা করে চলেছে। এখন ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার অভ্যন্তরীণ চাপে রয়েছে জর্ডান কর্তৃপক্ষ।

গত এপ্রিলে ইসরাইলে ইরান যখন হামলা করেছিল, তখন ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইলকে সাহায্য করছিল জর্ডান। কিন্তু জনগণ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি। জনগণের ক্ষোভের মুখে পড়েছে সরকার।

গাজায় ইসরাইলি হামলায় সমর্থন দেওয়ায় জর্ডানে ব্যাপক বিক্ষোভ হচ্ছে। হানিয়াকে হত্যার ঘটনায় জর্ডানের পক্ষ থেকে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ব্যাপক ক্ষোভ জানানো হয়েছে। জর্ডান বলেছে, এটা উসকানিমূলক অপরাধ ও আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।

আয়মান সাফাদি যে উদ্দেশে ইরান গেছেন, তা সফল হয়নি। রোববার ইরানের কর্তৃপক্ষ বলেছে, সমঝোতার কোনো পথ খোলা নেই। তেহরানের অতিথি হানিয়াকে হত্যার জবাব দেওয়া হবে।

এর আগে গত এপ্রিলে জর্ডানের আকাশসীমায় আসা বেশ কিছু ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করে তারা। জর্ডান জানায়, তাদের দেশকে অন্য দেশের যুদ্ধক্ষেত্রে হতে দেবে না। তবে তারা একই সঙ্গে ফ্রান্সের নৌবাহিনীকে রাডার স্থাপনের অনুমতি দেয়।

ইরান বলছে, হানিয়াকে হত্যার ঘটনা সব সীমা অতিক্রম করে গেছে। দেশটির পক্ষ থেকে ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) এক বৈঠক ডাকা হয়েছে। এ বৈঠকে তেহরান পারস্য দেশগুলোর ওপরে চাপ দিতে পারবে। বিশেষ করে সৌদি আরব ও আরব আমিরাতকে ইসরাইলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কথা বলতে পারবে।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT