সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম ◈ সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার ◈ নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ◈ গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ◈ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ◈ স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ◈ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল ◈ টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে ◈ মেগাসিরিয়াল ‘খুশবু’র আইটেম গানে মাহি ◈ মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ

মেগানের যুক্তরাজ্যে ফেরা অনিশ্চিত, যা বললেন হ্যারি

প্রকাশিত : ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ বৃহস্পতিবার ৮৫ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

প্রিন্স হ্যারি নিশ্চিত করেছেন যে, তিনি চলতি মাসের শেষ দিকে ওয়েলচাইল্ড অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নিতে যুক্তরাজ্যে ফিরবেন। তবে তার স্ত্রী মেগান মার্কেলের ফেরা নিয়ে এখনও সন্দেহ রয়েছে।

প্রিন্স হ্যারি ৩০ সেপ্টেম্বর লন্ডনে পৌঁছাবেন বলে জানা গেছে। তবে তার সঙ্গে ডাচেস অফ সাসেক্স খ্যাত মেগানের সেখানে যাওয়া নিয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই।

নিজের যুক্তরাজ্য সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রিন্স হ্যারি বলেছেন, জটিল সব চিকিৎসা সমস্যায় ভোগা শিশুদের অসাধারণ সাহস ও অর্জন উদযাপনের জন্য আমি আবারও এ বছরের ওয়েলচাইল্ড অ্যাওয়ার্ডে অংশগ্রহণ করতে সম্মানিত বোধ করছি। এ অবিশ্বাস্য শিশুরা এবং তাদের সেবাদানকারী নার্স ও পেশাদার ব্যক্তিরা যারা নিরলসভাবে তাদের সহায়তা করেছেন, তারা আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করেন। এ ধরনের অসাধারণ ব্যক্তিদের সম্মানিত করতে পারাটা সত্যিই গর্বের বিষয়।

প্রিন্স হ্যারি এর আগে ২০২৩ সালে মেগানকে ছাড়াই এ অনুষ্ঠানে শেষবারে অংশ নিয়েছিলেন। এবারও সেখানে মেগানের যোগদানের সম্ভাবনা খুব কম।

এর আগে এক আইটিভি সাক্ষাৎকারে হ্যারি বলেছিলেন, তিনি মেগানকে আর কখনোই যুক্তরাজ্যে আনবেন না। কারণ ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে তার নিরাপত্তা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব চলমান রয়েছে।

তিনি বলেছিলেন, ‘আমার এবং আমার স্ত্রীর (মেগান) ওপর যথেষ্ট পরিমাণে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে। তবে তারা আমাকে অনেক দূর ঠেলে দিয়েছে। এটি এখনও বিপজ্জনক এবং যা প্রয়োজন তা হলো একজন ব্যক্তির দায়িত্বহীন কাজ এবং এ কারণেই আমি আমার স্ত্রীকে এ দেশে ফেরাতে চাই না।

উল্লেখ্য, ব্রিটিশ রাজপরিবার ছেড়ে ২০২০ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় চলে এসেছিলেন এ দম্পতি। এখানে এসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, টিভি অনুষ্ঠান, পডকাস্ট, রান্নার শো থেকে শুরু করে মেগানের লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড, প্রিন্স হ্যারি পোলো শো ও স্পটিফাইয়ের সঙ্গে ২০ মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করেছিলেন এ দম্পতি। সূত্র: জিও টিভি

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT