সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ নারায়ণগঞ্জে ফ্ল্যাটে স্বামী-স্ত্রী ও চার বছরের শিশুর লাশ ◈ ‘সরকারি বেতন-রেশন খাস না, গুলি করবি না কেন?’ ◈ প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিভিন্ন দূতাবাসে বদলি, তালিকা প্রকাশ ◈ একদিনে ৩৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ টানা ৫ দিন বৃষ্টির আভাস ◈ সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ ◈ শুধু নিন্দা জানিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকানো সম্ভব নয়: মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ◈ নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীরও পদত্যাগ চায় জেন-জি ◈ গেমিং অ্যাপ ব্যবহার করে যেভাবে প্রধানমন্ত্রী বেছে নিল নেপালের জেন-জিরা ◈ ইসরাইলকে রুখতে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা চায় জর্ডান

ধূলোয় মিশে গেছে স্বপ্ন, বেঁচে থাকাটাই বড় চ্যালেঞ্জ

প্রকাশিত : ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ণ, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সোমবার ১৬৯ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

ইসরাইল-হামাস সংঘাত শুরু হয় ৭ অক্টোবর। এর পর থেকে সাধারণ জীবনযাপনের আর সুযোগ নেই গাজাবাসীর। সেইসঙ্গে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে গেছে অনেক শিক্ষার্থীসহ হাজারও ফিলিস্তিনির স্বপ্ন আর আকাঙ্খা।

গাজায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর সহিংসতা শুরুর পর থেকে যেসব শিক্ষার্থীর স্বপ্ন ধূলোয় মিশে গেছে, তাদেরই একজন ফিলিস্তিনের মেডিকেলের শিক্ষার্থী আসিল আবু হাদাফ। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন ছিল একজন চিকিৎসক হওয়ার, ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর। কিন্তু ইসরাইলি বর্বরতায় এখন ঠাঁই হয়েছে রাফার তাঁবুতে। যেখানে বেঁচে থাকাটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

‘যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে আমরা অনেক শান্তিপূর্ণভাবে বাড়িতে বসবাস করতাম। দিনের বেশির ভাগ সময় পড়াশোনা করে কাটাতাম। কিন্তু এখন আমার বেশির ভাগ সময় কাঁটে রুটি বানানো, কাপড় কাচা ও তাঁবু পরিষ্কার রাখাতে।’—আসিল আবু হাদাফের কণ্ঠে এই হতাশাই উঠে আসে।

এখন যেন সবটাই অতীত, সব কিছুই ধূসর মনে হয় হাদাফের। তবে হার মানার পাত্র নয় হাদাফ। ফিলিস্তিনের মেডিকেলের শিক্ষার্থীর কণ্ঠে দৃঢ়তা, ‘যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই গণহত্যা আর দুর্দশা দেখে আমার চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন আরও দৃঢ় হয়েছে। আমি এখন যে কোনো মূল্যে ডাক্তার হয়ে ফিলিস্তিনিদের সেবা করতে চাই।’

গাজার দক্ষিণাঞ্চলের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন আসিল হাদাফ, যা এখন শুধুই ধ্বংস্তূপ। মেনে নেওয়া তার জন্য খুবই কষ্টের।

গাজার খান ইউনিস শহরে চার ভাই-বোন ও বাকি সদস্যদের সঙ্গে থাকতেন হাদাফ। তবে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর তারা সেখান থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।

যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজার প্রায় ৩০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে। বেশির ভাগই হারিয়েছেন তাদের বাড়িঘর। তারা এখন ভুগছে তীব্র খাবার, পানি ও প্রয়োজনীয় ওষুধের সংকটে।

সূত্র: রয়টার্স

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT