সোমবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে ধ্বংস হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা: বদিউল আলম ◈ সার্কিট ব্রেকারের শীর্ষে চার কোম্পানির শেয়ার ◈ নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন ◈ গাজায় ইসরায়েলের জাতিগত নিধন অভিযানে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত ◈ ইসরাইলের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান ◈ স্ত্রী-সন্তানকে হত্যার পর যুবকের আত্মহত্যা: পুলিশ ◈ ভারি বৃষ্টিপাতে প্লাবিত হতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল ◈ টাইফয়েডের টিকা পাবে ৪ কোটি ৯০ লাখ শিশু, দিবে যেদিন থেকে ◈ মেগাসিরিয়াল ‘খুশবু’র আইটেম গানে মাহি ◈ মৃত্যুর পাঁচ বছর পর এন্ড্রু কিশোরকে কর পরিশোধের নোটিশ

তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে একমত বাইডেন

প্রকাশিত : ০৫:৫৪ অপরাহ্ণ, ৩০ মে ২০২৩ মঙ্গলবার ১৩১ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর এরদোগানের সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টে। এরদোগানকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি দেশটির সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে একমত হয়েছেন জো বাইডেন। খবর ডেইলি সাবাহর।

সোমবার এরদোগানকে অভিনন্দন জানিয়ে তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার কথা জানিয়েছেন তিনি।

এক টুইট বার্তায় বাইডেন বলেন, ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর সঙ্গে তুরস্ক সবসময় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক সমুন্নত রাখতে চায়। তবে তিনি টুইট বার্তায় তুরস্কের নাম উল্লেখ করেননি।

তুরস্ক-মার্কিন সম্পর্কে ছেদ ধরার অন্যতম কারণগুলো হচ্ছে- পিকেকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সিরিয়ান শাখা ওয়াইপিজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা, গুলেনিস্ট টেরর গ্রুপের (এফইটিও) প্রতি এরদোগানের অবস্থান, রাশিয়ার এস-৪০০ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রয় ও তুরস্কের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞা।

পিকেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবেই পরিচিত। এর প্রতি ওয়াশিংটনের সমর্থন আঙ্কারার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ওপর একটি বড় চাপ সৃষ্টি করেছে। দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রাথমিকভাবে উত্তর-পূর্ব সিরিয়ায় ওয়াইপিজির সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছিল।

অন্যদিকে, তুরস্ক উত্তর-সিরিয়ায় ওয়াইপিজির উপস্থিতির তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন। আঙ্কারা দীর্ঘদিন ধরে ওয়াইপিজির প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের বিষয়ে আপত্তি জানিয়ে আসছে। গোষ্ঠীটি তুরস্কের জন্য হুমকি।

দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অজুহাতে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াইপিজিকে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়েছে এবং ন্যাটো জোটের নিরাপত্তা উদ্বেগ সত্ত্বেও ট্রাকবোঝাই সামরিক সহায়তা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই করতে তারা সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে ওয়াইপিজিকে সহযোগিতা করছে।

কিন্তু তুর্কি কর্মকর্তারা বলছেন, একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে অন্য সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই করার কোনো মানে হয় না।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT