সোমবার ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৮ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জার্মানিতে কতটা জনপ্রিয় এরদোগান?

প্রকাশিত : ০৯:৫৩ অপরাহ্ণ, ৩০ এপ্রিল ২০২৩ রবিবার ১৪৩ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

তুরস্কে প্রেসিডেন্ট ও পার্লামেন্টের নির্বাচন আগামী ১৪ মে। কিন্তু দেশের বাইরে বসবাসকারী নাগরিকরা বৃহস্পতিবার থেকে ভোট দেওয়া শুরু করেছেন। জার্মানিতে ১৫ লাখ তুরস্কের নাগরিক আছেন। তারা বৃহস্পতিবার থেকে ভোট দিতে শুরু করেছেন।

ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, জার্মানিতে বসবাসকারী তুরস্কের মানুষ প্রেসিডেন্ট ও সংসদীয় নির্বাচনে ভোট দিতে শুরু করেছেন। জার্মানিতে বসেই তারা এই ভোট দিচ্ছেন।

খবরে বলা হয়, আগামী ৯ মে পর্যন্ত জার্মানিতে বসবাসকারী তুরস্কের মানুষ ভোট দিতে পারবেন। জার্মানিতে তুরস্কের মানুষের মোট সংখ্যা প্রায় ২৮ লাখ। তার মধ্যে ১৫ লাখ মানুষ তুরস্কের নাগরিক। তারাই ভোট দিতে পারবেন।

এর আগে দেখা গেছে, জার্মানিতে বসবাসকারী তুরস্কের মানুষ এরদোগানের কট্টর সমর্থক। কিন্তু এবার এরদোগান কড়া চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন। সমীক্ষা বলছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রীতিমতো লড়াই হচ্ছে। কিছু সমীক্ষা এরদোগানকে পিছিয়ে রেখেছে।

২০১৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় এরদোগান ও জার্মানির মধ্যে বেশ তিক্ততা ছিল। এরদোগান অভিযোগ করেছিলেন, জার্মানি তার প্রচারে বাধা দিচ্ছে।

জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবারও জানিয়ে দিয়েছে, জার্মানির নিয়ম হলো, নির্বাচনের ৩০ দিন আগে পর্যন্ত কোনো বিদেশি রাজনীতিক তাদের দেশে প্রচার করতে পারেন। তারপর নয়।

২০১৪ সালে কোলনে এরদোগানের একটি সভা ছিল। সেখানে তিনি ভোটের আগে তার সমর্থকদের জড়ো করেছিলেন।

এরদোগানের দাবি ছিল, সেটি ভোটের প্রচার ছিল না। ইউরোপে ইউনিয়ন অফ টার্কিশ ডেমোক্র্যাট(ইউইটিডি)-এর দশ বছর পূর্তি উৎসব পালন করেছেন তিনি। জার্মানির বহু রাজনীতিক এরদোগানকে ওই ইভেন্ট বাতিল করার আবেদন জানিয়েছিলেন। এরপর ২০১৮ সালে তার প্রচার নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়।

২০১৮ সালের নির্বাচনে তিনি জার্মানিতে প্রায় ৬৫ শতাংশ ভোট পান। অথচ, যুক্তরাষ্ট্রে তিনি পান ১৭ শতাংশ, যুক্তরাজ্যে ২১, ইরানে ৩৫ ও কাতারে ২৯ শতাংশ ভোট।

তবে এবার তিনি জার্মানিতে একইরকম সমর্থন পাবেন কি না, বোঝা যাচ্ছে না। কারণ, বিরোধী প্রার্থী কেমাল কিরিচদারোলু এবার তুরস্কে ভালো সাড়া পাচ্ছেন।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT