সোমবার ১৯ মে ২০২৫, ৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ ভারতে কমেছে বাংলাদেশি ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার, বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রে ◈ বিশেষ বিসিএসে ৫০০ ডেন্টাল সার্জন নিয়োগের দাবি, শাহবাগে মানববন্ধন ◈ সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৯২ ◈ সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা জানাল আইএসপিআর ◈ সকাল ৯টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস ◈ উপদেষ্টাকে নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট, বরখাস্ত হলেন প্রাথমিক শিক্ষক ◈ কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে ◈ যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন-সড়ক অবরোধ ◈ টর্নেডোর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র, প্রাণহানি বেড়ে ২১ ◈ ‘বলেন তো, আপনার স্বামী কয়জন’, মমতাজকে পিপি

সেনেগালের কৃষি-ইনফ্লুয়েন্সার

প্রকাশিত : ০৮:০৯ পূর্বাহ্ণ, ১৭ নভেম্বর ২০২৪ রবিবার ৫৩ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

সেনেগালে অনেক তরুণ কৃষক সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে কৃষিখাতে বিপ্লব আনছেন। এর মাধ্যমে এই ‘কৃষি-ইনফ্লুয়েন্সারেরা’ চাষের কৌশল শেয়ার করেন এবং সরাসরি ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারা টেকসই চাষ পদ্ধতির প্রসার বাড়াতে চান। এ ইনফ্লুয়েন্সারদের একজন মামে আবদু দিওপ। তিনি জানান, শুরুতে শুধু আনন্দের জন্য ভিডিও বানিয়েছিলাম। তখন সামাজিক মাধ্যমের ক্ষমতা সম্পর্কে কিছু জানতাম না। অথচ এভাবেই আমি অনেক ক্রেতা পেয়েছি, বিশেষ করে ইউরোপ থেকে, যারা অনেক দূরে থেকেও দেখতে পান আমি কী করছি। সামাজিক মাধ্যমের কারণে তিনি অন্যের মধ্যস্থতা ছাড়াই সরাসরি ক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। ফলে খরচ কম হয়, ব্যক্তিগত যোগাযোগের কারণে বিক্রিও বাড়ে। মামে বলেন, আমি নিজেই আমার ভিডিও বানাতে পছন্দ করি, ফলে আমাকে এরজন্য খরচ করতে হয় না। আপনি যদি নিজেই আপনার মার্কেটিং করেন, তাহলে আপনার মনে যা আছে তা বের করতে পারেন, আপনি কীসের জন্য কাজ করছেন তা জানাতে পারেন। এটা আমার কাছে বেশি ন্যাচারাল মনে হয়। মানুষ এগুলো দেখতেও বেশি পছন্দ করে। ভিডিওর মান ভালো না হলেও, ছবি ও শব্দ না থাকলেও মানুষ ন্যাচারাল জিনিস দেখতে পছন্দ করে। সম্পাদনা বা কিছু করা ছাড়াই আপনি যা করেছেন, সেটাই দেখান।

ইনফ্লুয়েন্সারদের অনেকে এখন পরামর্শকও হয়ে উঠেছেন। নোগায়ে সেনে তাদের একজন। ফসল চাষ ও তোলা বিষয়ক পরামর্শ দিয়ে অনলাইনে ভিডিও ও সেলফি শেয়ার করেন তিনি। কৃষি প্রকল্প নিয়েও পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, এবেনো অ্যাগ্রোবিজনেস প্রতিষ্ঠার পর আমি সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার শুরু করি। এর মাধ্যমে অনেক ক্রেতা পাওয়া যায়, নিজের কাজ দেখানো যায়। যে ক্রেতাদের সঙ্গে আমি কাজ করি তারাও সামাজিক মাধ্যমে আছেন। তারা ইনস্টাগ্রামে সরাসরি আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন, আমি তাদের যোগাযোগের নম্বর দেই। এরপর তাদের ক্ষেত পরিদর্শন করে তাদের কৃষি বিষয়ক পরামর্শ দিই। বর্তমানে সেনেগালের জিডিপির একটি ছোট অংশ জুড়ে আছে কৃষিখাত। তবে নতুন সরকার আমদানি কমাতে চায়, অদূর ভবিষ্যতে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে চায়। সেজন্য প্রযুক্তিবান্ধব এসব কৃষকদের সহায়তা করছে সরকার। সূত্র : রয়টার্স।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT