বৃহস্পতিবার ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ৩১শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

২০২১ সালের মিসওয়ার্ল্ড তথা বিশ্বসুন্দরীর খেতাব পেয়েছেন পোল্যান্ডের মডেল ক্যারোলিনা বিলাস্কা।   বুধবার ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র পুয়ের্তো রিকোর রাজধানী সান হুয়ানে জমকালো এক অনুষ্ঠানে সব প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে সেরার মুকুট পরেন ক্যারোলিনা।    ৭০তম বিশ্বসুন্দরী হলেন এই পোলিশ তরুণী। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছেন যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রী শাইনি আসেন ও আইভরি কোস্টের অলিভিয়া ইয়াস।  মিসওয়ার্ল্ডের অফিসিয়াল টুইটার পেজে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।      প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া তথ্য বলছে, ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স পাশ করছেন ক্যারোলিনা। পিএইচডি করতে চান তিনি। পাশাপাশি চালিয়ে নিতে চান মডেলিংটাও।  পিএইচডি শেষে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবেও কাজ করার স্বপ্ন রয়েছে তার। মানবিক কাজে আত্মনিয়োগে আরো বেশি জড়িয়ে পড়তে চান।  ক্যারোলিনা জানান, দুস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ভালোবাসেন তিনি। এমন কিছু প্রকল্পে ইতোমধ্যে যুক্তও হয়েছেন। তার বিউটি উইথ আ পারপাস প্রোজের মাধ্যমে ছিন্নমূলদের সাহায্য করা হচেছ।  বাস্তুহারাদের নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। প্রতি রোববার পোল্যান্ডের লডজ শহরের ৩০০ মানুষকে খাবার, পানি, কাপড়, মাস্ক, জামাকাপড়, আইনি পরামর্শ, চিকিৎসাজনিত সাহায্য পৌঁছে দেয় প্রকল্পটি।    নিজ দেশের সরকারের সাথে সমন্বয় করে জনগণদের করোনা টিকা দিয়ে যাচ্ছে ক্যারোলিনার এই ফাউন্ডেশন। পোল্যান্ডের লডজ শহরে তাঁরাই প্রথম ‘সোশ্যাল বাথরুম’ তৈরি করে।  সামাজিক কর্ম ছাড়াও অবসর পেলে ক্যারোলিনা সাঁতার, স্কুবা ডাইভিং, টেনিস আর ব্যাডমিন্টন খেলেন।   প্রসঙ্গত, ‘মিসওয়ার্ল্ড ২০২১’ গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর হওয়া কথা ছিল। কিন্তু স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার কারণে এটি স্থগিত করা হয় সেই সময়।

২০২১ সালের মিসওয়ার্ল্ড তথা বিশ্বসুন্দরীর খেতাব পেয়েছেন পোল্যান্ডের মডেল ক্যারোলিনা বিলাস্কা। বুধবার ক্যারিবীয় দ্বীপরাষ্ট্র পুয়ের্তো রিকোর রাজধানী সান হুয়ানে জমকালো এক অনুষ্ঠানে সব প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে সেরার মুকুট পরেন ক্যারোলিনা। ৭০তম বিশ্বসুন্দরী হলেন এই পোলিশ তরুণী। দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছেন যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের শ্রী শাইনি আসেন ও আইভরি কোস্টের অলিভিয়া ইয়াস। মিসওয়ার্ল্ডের অফিসিয়াল টুইটার পেজে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নেওয়ার সময় দেওয়া তথ্য বলছে, ম্যানেজমেন্টে মাস্টার্স পাশ করছেন ক্যারোলিনা। পিএইচডি করতে চান তিনি। পাশাপাশি চালিয়ে নিতে চান মডেলিংটাও। পিএইচডি শেষে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবেও কাজ করার স্বপ্ন রয়েছে তার। মানবিক কাজে আত্মনিয়োগে আরো বেশি জড়িয়ে পড়তে চান। ক্যারোলিনা জানান, দুস্থ মানুষদের পাশে দাঁড়াতে ভালোবাসেন তিনি। এমন কিছু প্রকল্পে ইতোমধ্যে যুক্তও হয়েছেন। তার বিউটি উইথ আ পারপাস প্রোজের মাধ্যমে ছিন্নমূলদের সাহায্য করা হচেছ। বাস্তুহারাদের নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। প্রতি রোববার পোল্যান্ডের লডজ শহরের ৩০০ মানুষকে খাবার, পানি, কাপড়, মাস্ক, জামাকাপড়, আইনি পরামর্শ, চিকিৎসাজনিত সাহায্য পৌঁছে দেয় প্রকল্পটি। নিজ দেশের সরকারের সাথে সমন্বয় করে জনগণদের করোনা টিকা দিয়ে যাচ্ছে ক্যারোলিনার এই ফাউন্ডেশন। পোল্যান্ডের লডজ শহরে তাঁরাই প্রথম ‘সোশ্যাল বাথরুম’ তৈরি করে। সামাজিক কর্ম ছাড়াও অবসর পেলে ক্যারোলিনা সাঁতার, স্কুবা ডাইভিং, টেনিস আর ব্যাডমিন্টন খেলেন। প্রসঙ্গত, ‘মিসওয়ার্ল্ড ২০২১’ গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর হওয়া কথা ছিল। কিন্তু স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার কারণে এটি স্থগিত করা হয় সেই সময়।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT