রবিবার ০২ নভেম্বর ২০২৫, ১৭ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ গণভোট ইস্যুতে মুখোমুখি বিএনপি-জামায়াত ◈ শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা ◈ চলতি বছর স্বর্ণের দাম বেড়েছে ৫০ বার, কমেছে কত বার? ◈ সকাল ৯টার মধ্যে ঢাকাসহ যেসব জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস ◈ বিএনপির একজন নেতার চাঁদাবাজির টাকা দিয়েই গণভোট আয়োজন সম্ভব: পাটওয়ারী ◈ ঢাকায় জুলাইযোদ্ধা শাফিনের রহস্যজনক মৃত্যু ◈ জামায়াত নিষিদ্ধে আলালের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া জানালেন আবদুল হালিম ◈ বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে বোঝাপড়া হচ্ছে বলে শুনতে পাচ্ছি: পাটওয়ারী ◈ জামায়াত-বিএনপি ও এনসিপির কাঠামোর মধ্যে নির্বাচন সম্ভব নয়: জাপা মহাসচিব ◈ নির্বাচন কমিশন ভাগাভাগি হয়ে গেছে: হাসনাত

ডা. নাজনীন হত্যা: ভাগ্নে আমিনুলের ফাঁসি কার্যকর

প্রকাশিত : ০৫:৪৯ অপরাহ্ণ, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ শুক্রবার ১৮৮ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

ডা. নাজনীন আক্তার ও তার গৃহপরিচারিকাকে হত্যা মামলায় গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামি আমিনুল ইসলামের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ১ মিনিটে ওই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয় বলে জানিয়েছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ২-এর জ্যেষ্ঠ জেল সুপার আমিরুল ইসলাম।

মো. আমিনুল ইসলাম (৪২) নওগাঁর পত্নীতলা থানার আকবরপুর গ্রামের চাঁন মোহাম্মদ মণ্ডলের ছেলে।

সিনিয়র জেল সুপার আমিরুল জানান, ২০০৫ সালে ঢাকার ল্যাবএইডের চিকিৎসক নাজনীন আক্তার ও তার গৃহপরিচারিকা পারুলকে হত্যায় ধানমন্ডি থানায় করা মামলায় আমিনুল ইসলামকে ২০০৮ সালে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

বৃহস্পতিবার রাত ১০ টা ১ মিনিটে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন গাজীপুর জেলা সিভিল সার্জন মো. খায়রুজ্জামান, জেলা এডিএম হুমায়ুন কবির, এসিসি রেজুয়ান আহম্মেদ, সদর জোনের এসি ফাহিম আহমেদ। কারা আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ল্যাবএইডের চিকিৎসক নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামানের বড় বোনের ছেলে আমিনুল ইসলামকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে এসেছিল ওই পরিবার। তাকে ভর্তি করা হয়েছিল মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজে।

২০০৫ সালের ৭ মার্চ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর নাজনীনকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগ্নে আমিনুল। গৃহকর্মী পারভীন আক্তার পারুল তা দেখে ফেললে তাকেও কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

এর পর বগুড়ায় চলে যান আমিনুল। সেখান থেকে ফরিদপুরে গিয়ে শরিফুল ইসলাম নাম নিয়ে রোজ ৫০ টাকা পারিশ্রমিকে এক বাড়িতে কাজ নেন।

এভাবে আত্মগোপনে থাকার সময় ডিবি পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। পরে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে আমিনুল আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

ওই ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় করা হত্যা মামলায় ২০০৮ সালের ২৯ মে ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT