শুধু প্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণ করুন: প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশিত : ১০:০৮ পূর্বাহ্ণ, ২৫ জানুয়ারি ২০২৩ বুধবার ৬৬ বার পঠিত
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোভিড-১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দায় সারা বিশ্ব এখন হিমশিম খাচ্ছে। অর্থনৈতিক মন্দার দেশ হিসাবে অনেক উন্নত দেশ নিজেদের ঘোষণা দিয়েছে।
এ কারণে আমরা কৃচ্ছ সাধনের ঘোষণা দিয়েছি। অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে ফেলেছি। মঙ্গলবার তার কার্যালয়ের (পিএমও) শাপলা হলে তিন দিনব্যাপী বার্ষিক জেলা প্রশাসক সম্মেলন-২০২৩ উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, কোনো প্রকল্প নেওয়া হলে সেটা ওই এলাকার জন্য কতটুকু কার্যকর তা জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) বিবেচনা করতে হবে। এতে মানুষ কতটুকু লাভবান হবে এবং অপচয় কতটুকু বন্ধ করা যায়-সেদিকে আপনাদের নজরদারি থাকা উচিত।
একটা জেলার দায়িত্ব আপনাদের ওপর থাকায় স্বাভাবিকভাবে এগুলো আপনারা দেখবেন। কারণ, শুধু পয়সা খরচের জন্য যত্রতত্র প্রকল্প গ্রহণ করা আমি পছন্দ করি না। খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে ব্যবস্থা গ্রহণসহ ২৫টি নির্দেশনা বাস্তবায়নের পাশাপাশি শুধু প্রয়োজনীয় প্রকল্প গ্রহণে তিনি জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) প্রতি নির্দেশ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আর্থিক সংকট বিশ্বব্যাপী। আমাদেরও আছে। কিন্তু আমরা এমন পর্যায়ে নেই যে চলতে পারব না। আমাদের অগ্রাধিকার আমাদেরই বিবেচনা করতে হবে। মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা এবং চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করাই আমাদের অগ্রাধিকার।
মানুষের কল্যাণের কথা বিবেচনা করে আমাদের কৃষি উৎপাদন বাড়াতে যা খরচ লাগে আমরা করব। তিনি বলেন, কোভিড-১৯ এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ না হলে আমরা অনেকদূর এগিয়ে যেতে পারতাম।
আমদানিনির্ভর পণ্যমূল্য এবং পরিবহণ ব্যয় উভয়ই বৃদ্ধি পাওয়ায় আমি সর্বক্ষেত্রে কৃচ্ছ সাধনের আহ্বান করেছি। আরও কৃচ্ছ সাধন করতে হবে, অপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কেনাকাটা পরিহার করতে হবে আর এভাবে চললে একটু ধীরগতিতে হলেও উন্নয়নের গতিধারা আমরা অব্যাহত রাখতে পারব।
শেখ হাসিনা বলেন, জেলা প্রশাসকদেরকে একটা কথাই বলব-আমি আসার (ক্ষমতা) পর আমাদের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে জনগণকে সেবা দেওয়ার একটা আন্তরিকতা সৃষ্টি হয়েছে। আর সেটা না হলে যে সফলতা পেয়েছি সেটা সম্ভব হতো না।
কারণ, আমরা জনপ্রতিনিধিরা একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্যই ক্ষমতায় আসি। তিনি বলেন, করোনাভাইরাস চিকিৎসা, টিকাসহ সুরক্ষার জন্য পানির মতো টাকা খরচ হয়েছে। আমাদের এখন যেটা জরুরি, সেটাকেই অগ্রাধিকার দেব। নিজেদের চাহিদা পূরণে আমরা নিজেরাই উৎপাদন করব। একসময় তো ভারতীয় গরু ছাড়া আমাদের কোরবানি হতো না। আমরা এখন নিজেদের উৎপাদনের ওপর নির্ভর করব।
ডিসিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনাদের জনগণের সেবক হতে হবে। আমরা জনপ্রতিনিধি হিসাবে যতটুকু সুযোগ-সুবিধা পাই বা আপনারা সরকারি আমলা হিসাবে যে সুযোগ-সুবিধা পান এগুলোর অবদান কিন্তু জনগণের।
কারণ, জনগণের অর্থ এবং জনগণের ট্যাক্সের টাকায় সব কিছু চলে। এজন্য আমরা একেবারে তৃণমূল থেকে জনগণকে শক্তিশালী করে আনতে চাই। ‘আমার গ্রাম আমার শহর’ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতিটি গ্রামের মানুষকে আমরা শহরের সুবিধা দিতে চাই।
এতে শহরমুখী প্রবণতা কমার সঙ্গে সঙ্গে গ্রামে অর্থনৈতিক প্রাণচাঞ্চল্য বৃদ্ধি পাবে। জাতির পিতার ঐতিহামিক ৭ মার্চের ভাষণের মূলমন্ত্র ‘কেউ দাবায়ে রাখতে পারবা না’-এর উদ্ধৃতি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশকে এখন আন্তর্জাতিক বিশ্বের কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবে না, এটা সবাই বুঝে গেছে।
ডিসিদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রীর ২৫ দফা নির্দেশনা : ১. খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে। পতিত জমিতে ফসল ফলাতে হবে; ২. বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহারে নিজেদের সাশ্রয়ী হতে হবে এবং জনগণকে এ ব্যাপারে উদ্বুদ্ধ করতে হবে; ৩. সরকারি অফিসসমূহে সাধারণ মানুষ যেন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বিঘ্নে যথাযথ সেবা পায় তা নিশ্চিত করতে হবে; ৪. সরকারি তহবিল ব্যবহারে কৃচ্ছ সাধন করতে হবে; ৫. এসডিজি স্থানীয়করণের আওতায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অর্জনে তৎপরতা জোরদার করতে হবে; ৬. দেশে একজনও ভূমিহীন ও গৃহহীন থাকবে না। গৃহহীনদের জন্য গৃহনির্মাণ, ভূমিহীনদের কৃষি খাসজমি বন্দোবস্তসহ সব সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে যেন প্রকৃত অসহায়, দুস্থ ও সুবিধাবঞ্চিত প্রান্তিক শ্রেণির মানুষ সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। জমি ও ঘর প্রদানের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে; ৭. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের পাঠদান কার্যক্রমের মানোন্নয়নে উদ্যোগী হতে হবে। অপেক্ষাকৃত দুর্গম এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে; ৮. কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ সমূহ যেন কার্যকর থাকে তা প্রতিনিয়ত তত্ত্বাবধান করতে হবে; ৯. শিশু-কিশোরদের শারীরিক-মানসিক বিকাশের লক্ষ্যে তাদের জন্য প্রতিটি এলাকায় সৃজনশীল চর্চা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও ক্রীড়া সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে; ১০. নাগরিকদের সুস্থ জীবনাচারের জন্য জেলা ও উপজেলায় পার্ক, খেলার মাঠ প্রভৃতির সংরক্ষণ এবং নতুন পার্ক ও খেলার মাঠ তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে; ১১. পরিবর্তনশীল বিশ্বের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে উচ্চ প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ শ্রমশক্তি গড়ে তুলতে কাজ করতে হবে; ১২. সরকারি দপ্তরসমূহের ওয়েবসাইট নিয়মিত হালনাগাদ করতে হবে।
নিজ নিজ জেলার সরকারের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও সাফল্য ওয়েবসাইটে তুলে ধরতে হবে; ১৩. জনসাধারণের মধ্যে তথ্য-প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের নিরাপদ ব্যবহার নিশ্চিতকরণে কাজ করতে হবে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অপব্যবহার, গুজব ইত্যাদি রোধে উদ্যোগ নিতে হবে; ১৪. আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেন কোনোভাবেই অবনতি না হয়, সেদিকে নজরদারি জোরদার করতে হবে; ১৫. মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে কেউ যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে না পারে, সে বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে; ১৬. মাদক, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে।
নিরীহ ধর্মপ্রাণ মানুষ যাতে জঙ্গিবাদে জড়িত না হয় সেজন্য সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নিতে হবে। যুবসমাজকে মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ থেকে মুক্ত রাখতে হবে; ১৭. বাল্যবিয়ে, ইভটিজিং, খাদ্যে ভেজাল, নকল পণ্য তৈরি ইত্যাদি অপরাধ প্রতিরোধে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে হবে; ১৮. বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে, কৃত্রিম সঙ্কট রোধকল্পে ও পণ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে বাজার মনিটরিং কার্যক্রম জোরদার করতে হবে; ১৯ সরকারি জমি, নদী, বনভূমি, পাহাড়, প্রাকৃতিক জলাশয় প্রভৃতি রক্ষায় কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
ভূমির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিতকরণের উদ্দেশ্যে নতুন সরকারি প্রতিষ্ঠান স্থাপনে ভবনের ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণে প্রাধান্য দিতে হবে; ২০. নিয়মিত নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে নাব্য বৃদ্ধি করতে হবে। স্লুইচগেট বা অন্য কোনো কারণে যেন জলাবদ্ধতার সৃষ্টি না হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।
বিশেষ করে জলাবদ্ধতার জন্য যেন উৎপাদন ব্যাহত না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে; ২১. বজ পাতপ্রবণ এলাকায় তালগাছ রোপণ করতে হবে; ২২. পর্যটন শিল্পের বিকাশ এবং রক্ষণাবেক্ষণে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
নতুন নতুন পর্যটন স্পট গড়ে তুলতে হবে; ২৩. জেলার নিজস্ব ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি রক্ষা এবং জেলাভিত্তিক বিখ্যাত পণ্যসমূহের প্রচার, বিপণন এবং ব্রান্ডিং করতে হবে; ২৪ জনস্বার্থকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রেখে সেবার মনোভাব নিয়ে যেন সরকারি দপ্তরগুলো পরিচালিত হয়, সে লক্ষ্যে মনিটরিং জোরদার করতে হবে; ২৫. জেলার সব সরকারি দপ্তরের কার্যক্রমসমূহ যথাযথ সমন্বয়ের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত, সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ তথা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে ব্রতী হতে হবে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বক্তব্য দেন।
বিভাগীয় কমিশনারদের পক্ষে রাজশাহীর বিভাগীয় কমিশনার জিএসএম জাফরুল্লাহ এবং জেলা প্রশাসকদের পক্ষে সম্মেলনে বক্তব্য দেন নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আবু নাঈম মোহাম্মদ মারুফ খান ও বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াসমিন পারভিন তিবরিজি। অনুষ্ঠানে স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক উন্নয়নের ওপর ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
২০৪১ সালে মাথাপিছু আয় হবে ১২ হাজার ডলার-প্রধানমন্ত্রী : জনগণকে একটি সুন্দর জীবন দেওয়ার লক্ষ্য নিয়েই তিনি রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার লক্ষ্য ২০৪১ সাল নাগাদ জনগণের মাথাপিছু আয় ১২ হাজার মার্কিন ডলারে উন্নীত করা। তবে দেশের এই অগ্রযাত্রায় তিনি যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়ও সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
তিনি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএএসএ) বার্ষিক সম্মেলন-২০২৩ এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন সংগঠনের মহাসচিব ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এসএম আলম।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলারে উন্নীত করতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের এখানেই থেমে থাকলে চলবে না, ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, এই দুর্যোগের মধ্যেও অর্থনীতির হিসাবে বাংলাদেশ এগিয়েছে, অনেক সংস্থাই এ কথাটা বলছে বাংলাদেশ এখন ৩৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। এর মাঝেও আমরা প্রায় ৫ ধাপ এগিয়েছি।
এটাও কিন্তু কম কথা নয়। কিন্ত এ কথাটাও মনে রাখবেন যে যত বেশি সামনের দিকে দ্রুত এগোবেন তত বেশি চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র থাকতে পারে। কারণ অনেকেই তো আছে-যারা আমাদের স্বাধীনতা আসুক সেটাই চায়নি।
তবে এই করোনাকালে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাঠ প্রশাসনের দায়িত্ব পালনে এবং উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেও উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জনের জন্য কর্মকর্তাদের কৃতিত্ব দেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রশাসনের নবীন বিসিএস কর্মকর্তাদের ২০৪১ সালের সৈনিক হিসাবে আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধশালী ও স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরিত করা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরিকল্পনা অনুযায়ী জনগণকে উন্নত জীবন দেওয়ার দায়িত্ব তাদের রয়েছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলায় উচ্চ প্রযুক্তিগত জ্ঞানসম্পন্ন দক্ষ কর্মী বাহিনী গড়ে তোলার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন প্রধানমন্ত্রী।
শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।
anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।