শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মোদির মন্ত্রিসভায় নেই কোনো মুসলিম

প্রকাশিত : ০৭:২৮ পূর্বাহ্ণ, ১১ জুন ২০২৪ মঙ্গলবার ৩৭ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

ভারতের ইতিহাসে এই প্রথমবার সরকার গঠনের পরপরই কোনো মুসলিম সদস্য মন্ত্রী হিসাবে শপথ নেননি। সোজা কথায় নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারতের কেন্দ্রে গঠিত সরকারে কোনো মুসলিম সদস্য নেই। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

মোদির এর আগের মন্ত্রিসভায় মুখতার আব্বাস নকভি নামে একজন মুসলিম মন্ত্রী ছিলেন। তিনি রাজ্যসভার সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর মোদির দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায়ও কোনো মুসলিম মন্ত্রী ছিলেন না। এবারও যেন, মোদির আগের সরকারের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকল।

ভারতে অনুষ্ঠিত প্রায় সব জাতীয় নির্বাচনের পর প্রত্যেকবারই কোনো কোনো মুসলিম লোকসভা সদস্য ভারতীয় মন্ত্রিসভায় ঠাঁই করে নিয়েছিলেন। এই প্রথম সম্ভবত এর ব্যতিক্রম হলো।

এর আগে, ২০২১ সালে মোদি প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সময় মুসলিম সদস্য হিসাবে নাজমা হেপতুল্লাহ শপথ নেন এবং সংখ্যালঘুবিষয়ক মন্ত্রী হন। ২০১৯ সালে মোদির দ্বিতীয় মেয়াদে নকভি সংখ্যালঘুবিষয়ক মন্ত্রী হন।

এবারের লোকসভা নির্বাচনে নির্বাচিত ২৪ জন মুসলিম সংসদ-সদস্যের মধ্যে ২১ জনই ইন্ডিয়া জোটের। বাকিদের মধ্যে দুজন আসাদুদ্দিন ওয়াইসির অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিনের এবং দুজন স্বতন্ত্র।

এর আগে, ২০০৪ ও ২০০৯ সালের মন্ত্রিপরিষদে যথাক্রমে চার এবং পাঁচজন মুসলিম সদস্য ছিলেন। এমনকি ১৯৯৯ সালের অটল বিহারি বাজপেয়ি সরকারের মন্ত্রিপরিষদেও দুজন মুসলিম ছিলেন। তারা হলেন শাহনওয়াজ হুসেন ও ওমর আবদুল্লাহ। তার আগে, ১৯৯৮ সালে বাজপেয়ির নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রীও ছিলেন নকভি।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT