বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ১৫ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পশ্চিমা যুদ্ধবিমানে যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি ইউক্রেন

প্রকাশিত : ০৮:৪১ পূর্বাহ্ণ, ২০ জুন ২০২২ সোমবার ৭২ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

পশ্চিমা উন্নত অস্ত্র নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকীকরণের ইচ্ছার বিষয়টি নিয়ে কখনোই রাখঢাক রাখেনি ইউক্রেন। বারবারই জানিয়েছে তারা পশ্চিমা অস্ত্র নিয়ে নিজের পুরোনো ভাণ্ডারকে আরও সমৃদ্ধ করতে চায়।

মিগ-২৯, সু-২৭ এবং সু-২৫-এর মতো সোভিয়েত যুগের বিমানের বদলে আধুনিক পশ্চিমা যুদ্ধ বিমানও নিজেদের সামরিক বাহিনীতে যোগ করতে চায় কিয়েভ।

যদিও ইউক্রেনের পাইলটরা রুশ বিমানবাহিনীর বিরুদ্ধে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। তবে পশ্চিমা বিমানে তারা আরও সক্ষমতা অর্জন করবে।

ইউক্রেনের যুদ্ধবিমান মিগ-২৯ (ফুলক্রাম) পুরানো হয়ে যাচ্ছে। এর যন্ত্রাংশ দুষ্প্রাপ্য এবং এফ-১৬ (ভাইপার) এর সঙ্গে তাল মেলাতে পারে না এই যুদ্ধ বিমান।

ফুলক্রামে ‘ফায়ার-এন্ড-ফোরগেট’ সক্রিয়-রাডার হোমিং ক্ষেপণাস্ত্রের অভাব রয়েছে। অন্যদিকে রাশিয়ান এসইউ৩৫এস ‘বিয়ন্ড ভিজ্যুয়াল রেঞ্জ’ লড়াইয়ের জন্য আর্দশ।

সেই তুলনায়, এফ-১৬এস বিভিআরে ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ও আরও কার্যকর রাডার রয়েছে। আকাশ থেকে স্থল আক্রমণেও তারা সমানভাবে সক্ষম।

এখন প্রশ্ন উঠতে পারে প্রশ্ন উঠতে পারে পশ্চিমারা ইউক্রেনকে সাহায্য করছেই, তাহলে সমস্যা কোথায়? সমস্যাটা আসলে সময়ের।

এসব বিমান চালানোর ব্যাপারে একজন মার্কিন পাইলটকে প্রশিক্ষণ দিতে প্রায় চার থেকে ছয় মাস সময় লাগে।

ইউক্রেনীয় পাইলটদের যেকোনো প্রশিক্ষণ দেশের বাইরে নিতে হবে। যুদ্ধরত অবস্থায় দেশের বাইরে যাওয়া মানে দক্ষ জনবলকে যুদ্ধের ময়দান থেকে সরিয়ে দেওয়া।

তারপর আসে এসব আধুনিক বিমান সরবরাহের প্রশ্ন। কোনো ন্যাটো দেশ যুদ্ধবিমান পাঠাতে পারে। কিন্তু তারপরে সেই বিমানগুলোকে ঠিকমতো কাজে লাগানোও জরুরি। এটা প্রাথমিক প্রতিরক্ষা নীতির মধ্যেই পড়ে।

এতে সন্দেহ নেই যে ইউক্রেন– স্থল এবং আকাশ উভয় ক্ষেত্রেই পশ্চিমা সরবরাহ করা অস্ত্র কাজে লাগাতে পারবে। তবে এর জন্য সময়, পরিকল্পনা এবং সংস্থানও জরুরি। সূত্র: বিবিসি

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।



এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৩ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT