শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
◈ মুজিববর্ষের নামে কত টাকা অপচয়, বের করা হবে : প্রেস সচিব ◈ শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবেই দেখছে ভারত ◈ যোদ্ধাদের প্রতিরোধ মানে ইসরায়েলের পরাজয় : খামেনি ◈ ৭ নভেম্বর হচ্ছে স্বাধীনতার পূর্ণাঙ্গ রূপ : রিজভী ◈ জাহাজ নির্মাণ শিল্প সম্ভাবনাময় ও প্রতিশ্রুতিশীল : নৌপরিবহন উপদেষ্টা ◈ ‘আইসিটিতে দায়েরকৃত ১২২টি অভিযোগের অধিকাংশই গুমসংক্রান্ত’ ◈ সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইউএস ইন্দো-প্যাসিফিক কমান্ডের প্রতিনিধি দলের সৌজন্য সাক্ষাৎ ◈ যাদের জেলে থাকা উচিত তাদের অনেকে চাকরিতে বহাল : ফাহাম ◈ বিএনপি নেতার গুদামে সরকারি প্রণোদনার সার ◈ সংবাদমাধ্যমে আক্রমণ সহ্য করা হবে না : প্রেস সচিব

‘আমরা আর যুদ্ধ করব না’, জানালেন ক্ষুদ্ধ ইউক্রেনীয় সেনারা

প্রকাশিত : ০৭:৩৭ অপরাহ্ণ, ২৭ মে ২০২২ শুক্রবার ১৩৪ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা করার পর পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলোতে যে বিষয়টি ফলাও করে প্রচার করা হয়েছিল সেটি হলো, রাশিয়ার সেনাদের যুদ্ধ করার মনোবল নেই।

অন্যদিকে ইউক্রেনের সেনাদের বিষয়ে বলা হয়েছিল, তাদের মনোবল অনেক চাঙ্গা। দেশকে রক্ষার জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে দিতেও দ্বিধা করছে না।

কিন্তু পুরো ইউক্রেনের চিত্রটা এক না। শুক্রবার গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট তাদের একটি রিপোর্টে জানিয়েছে, অনেক ইউক্রেনীয় সেনা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।

তাদের অভিযোগ, তাদের কাছে পর্যাপ্ত অস্ত্র নেই। কমান্ডাররাও তাদের কোনো সহায়তা করছে না।

সেরহি লাপকো নামে একজন কোম্পানি কমান্ডার বলেন, আমাদের কমান্ড কোনো দায়িত্ব নেয় না। তারা শুধু আমাদের অর্জনগুলোর কৃতিত্ব নিয়ে নেয়। তারা আমাদের কোনো সহায়তা দেয় না।

তারা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে এবং আটক কোর্ট মার্শালে বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে।

এ নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটন পোস্ট। ভিডিওতে বলা হয়, এটি ইউক্রেনের ১১৫ ব্রিগেডের, ৩য় ব্যাটালিয়ন যারা সেভেরোদোনেৎস্কে যুদ্ধ করছে। তারা জানিয়েছে, তারা যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে কারণ তাদের কোনো যুদ্ধ কমান্ডার নেই। কোনো অস্ত্র নেই এবং সম্মানও নেই।

ভিডিওতে একজন সেনা বলেন, আমরা দুই সপ্তাহ ধরে এখন নতুন রশদের জন্য অপেক্ষা করছি। আমাদের আসলে নিশ্চিত মৃত্যুর দিকে পাঠানো হচ্ছে।

তবে ইউক্রেনীয় সেনাদের যুদ্ধ করতে অস্বীকৃতি জানানোর বিষয়টি অনেক বিরল।

এই ব্যাটালিয়নেরই আরেকটি গ্রুপ অপর আরেকটি ভিডিওতে তাদের সহকর্মীদের সমালোচনা করে বলেছেন, তারা যুদ্ধক্ষেত্রে সহকর্মীদের ফেলে চলে গেছে। তাদের পলাতক বলে অভিহিত করে সেই গ্রুপটি।

অন্যদিকে মধ্য চেরাস্ককি অঞ্চলের আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা ব্যাটালিয়নের সদস্যরা জানান, তারা যুদ্ধ করতে চান। কিন্তু যুদ্ধ করার জন্য যে ভারি অস্ত্রের প্রয়োজন দরকার সেগুলো তাদের কাছে নেই।

সূত্র: বিবিসি

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT