সোমবার ২৩ জুন ২০২৫, ৯ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ট্রাম্প-কমলা মুখোমুখি হচ্ছেন ১০ সেপ্টেম্বর

প্রকাশিত : ০৭:৪১ পূর্বাহ্ণ, ১০ আগস্ট ২০২৪ শনিবার ৬৮ বার পঠিত

অনলাইন নিউজ ডেক্স :

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর মার্কিন গণমাধ্যম এবিসিতে বিতর্কে অংশ নেবেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিস। নভেম্বরে অনুষ্ঠেয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে প্রেসিডেনশিয়াল বিতর্কে মুখোমুখি হতে যাচ্ছেন ট্রাম্প-কমলা।

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ট্রাম্প-কমলার মধ্যে এটিই হতে যাচ্ছে প্রথম মুখোমুখি বিতর্ক। সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দুজনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস পাওয়া গেছে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।

ফ্লোরিডার পাম বিচের নিজ বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে কমলার সঙ্গে আরও দুটি বিতর্কে অংশ নেওয়ার ইচ্ছার কথা জানান ট্রাম্প। আগামী ৪ ও ২৫ সেপ্টেম্বর বিতর্কগুলো ফক্স ও এনবিসিতে সম্প্রচার করার কথা রয়েছে।

অবশেষে ‘ট্রাম্প রাজি হওয়ার’ পর ১০ সেপ্টেম্বরের বিতর্কে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি শুরুর কথা জানিয়েছেন কমলা হ্যারিস। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে করা একটি পোস্টে এ কথা জানান তিনি।

ডেট্রয়েটে এক নির্বাচনী প্রচার শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন কমলা। এসময় ট্রাম্পের সঙ্গে আরও বিতর্কে অংশ নেওয়ার আগ্রহের কথা জানান তিনি। তবে কমলার নির্বাচনী প্রচারণার এক কর্মকর্তা বলেছেন, ৪ সেপ্টেম্বর ফক্স বিতর্কের বিষয়টি আলোচনা টেবিলের বাইরে রয়েছে।

এই কর্মকর্তা বলেন, ট্রাম্পের সঙ্গে ভবিষ্যৎ বিতর্কের বিষয়টি ১০ সেপ্টেম্বরের বিতর্কে সাবেক এই প্রেসিডেন্টের অংশগ্রহণের ওপর নির্ভরশীল। যদিও কমলার প্রচার টিম ইতোমধ্যে ফক্সের বিতর্কে অংশ নেওয়ার কথা নাকচ করে দিয়েছে।

তারা বলছে, এই বিতর্কে এমন কোনো নেটওয়ার্কের আয়োজন করা উচিত যারা ইতোমধ্যেই উভয়পক্ষের প্রাথমিক বিতর্ক স্পন্সর করেছে।

এর আগে এবিসির বিতর্কে অংশ না নেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এমন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ট্রাম্প। অবশ্য এ বক্তব্য ছিল ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে জো বাইডেনকে কমলা হ্যারিস স্থলাভিষিক্ত করার আগের ঘটনা। এবিসিতে ১০ সেপ্টেম্বরের ওই বিতর্ক জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হওয়ার কথা ছিল। এর আগে, গত ২৭ জুন সিএনএনে তাদের প্রথম বিতর্কে অংশ নিয়েছিলেন বাইডেন-ট্রাম্প।

বৃহস্পতিবার রয়টার্সের একটি জরিপে দেখা গেছে, জুলাইয়ের শেষদিক থেকে কমলার জনসমর্থন বাড়তে শুরু করে। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাম্পকে পেছনে ফেলে এগিয়ে গেছেন তিনি। জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, কমলার প্রতি সমর্থন রয়েছে ৪২ শতাংশ ভোটারের; যেখানে ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন ৩৭ শতাংশ।

শেয়ার করে সঙ্গে থাকুন, আপনার অশুভ মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নয়। আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি anusandhan24.com'কে জানাতে ই-মেইল করুন- anusondhan24@gmail.com আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।

anusandhan24.com'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এই বিভাগের জনপ্রিয়

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।     বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন।  নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।  নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন।  তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।  বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।   এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে।  ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

ইরানি বংশোদ্ভূত দুই ব্রিটিশ নাগরিককে দীর্ঘদিন বন্দি রাখার পর মুক্তি দিয়েছে তেহরান। ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে যুক্তরাজ্য ৪০ কোটি পাউন্ড ইরানের কাছে হস্তান্তরের পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, মুক্তির পর নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরি যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছেন। নাজানিন জাঘারি প্রায় ছয় বছর ধরে ইরানে বন্দিজীবন কাটিয়েছেন। সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র করেছেন বলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। নাজানিন জাঘারি ও আনোশেহ আশোরিকে বহনকারী প্লেন অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রিজ নর্টন ব্রিটিশ সামরিক বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এর আগে তারা ওমানে সাময়িক সময়ের জন্য যাত্রা বিরতি নেন। তারা একসঙ্গেই প্লেন থেকে নেমে আসেন এবং বিমানবন্দরে প্রবেশের পর পর উপস্থিত লোকজনের উদ্দেশে হাত নাড়েন। এদিকে মার্কিন নাগরিকত্ব থাকা মোরাদ তাহবেজ নামে আরও একজনকেও কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বুধবার তাদের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস এবং প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। এ বিষয় ইরানের গণমাধ্যম জানিয়েছে, এর আগে ইরানের কাছে ইসলামি বিপ্লবের আগে অর্থাৎ প্রায় ৪৩ বছর আগের দেনা হিসেবে ব্রিটিশ সরকার তেহরানকে ৪০ কোটি পাউন্ড (৫২০ মিলিয়ন ডলার) প্রদান করেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, এটি নিশ্চিত করতে পেরে আমি খুব খুশি, নাজানিন জাঘারি এবং আনোশেহ আশোরিকে অন্যায়ভাবে বন্দি রাখার দিন শেষ হয়েছে। তারা মুক্তি পেয়ে যুক্তরাজ্যে ফিরেছে।

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। anusandhan24.com | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বে-আইনি, Design and Developed by- DONET IT